'গুলশানে ৬ ইতালীয় নাগরিক হত্যায় গার্মেন্টসশিল্পে সাময়িক ধাক্কা'
সুপ্রিয় পাঠক! আমাদের নিয়মিত অনুষ্ঠান কথাবার্তার আসরে স্বাগত জানাচ্ছি । আজ ৪ জুলাই সোমবারের কথাবার্তার আসরের শুরুতেই বাংলাদেশ ও ভারতের গুরুত্বপূর্ণ দৈনিকের বিশেষ বিশেষ খবরের শিরোনাম। এরপর বাছাইকৃত কিছু খবরের গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
ঢাকার দৈনিকগুলোর গুরুত্বপূর্ণ শিরোনাম:
রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্তে অপারেশন চালাতে দেরি হয়'-ইত্তেফাক
ফেসবুকে তিন জঙ্গি নিয়ে ঝড়-প্রথম আলো
শান্তিপ্রতিষ্ঠায় সমঝোতার টেবিলে বসুন- মানবজমিন
গুলশানে পোশাকশিল্পের ছয়জন নিহত : বিজিএমইএ- কালের কণ্ঠ
আট মণ পটোলের দামে এক কেজি ইলিশ!-নয়া দিগন্ত
শোকে আতঙ্কে বাংলাদেশ-যায় যায় দিন
ঈদের আনন্দ নেই তনুর পরিবারে-মানবকণ্ঠ
‘পুলিশের একার পক্ষে জঙ্গিবাদ রোধ সম্ভব না’-আইজিপি
জঙ্গিরা কোনো কিছু দাবি করেনি: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী- যুগান্তর
কোলকাতার দৈনিকগুলোর গুরুত্বপূর্ণ শিরোনাম:
আইএসের যোগ অস্বীকার হাসিনার, অভিযোগের তির পাকিস্তানের দিকে-বর্তমান
বাংলাদেশে সন্ত্রাস প্রসঙ্গে হাসিনাকেই দুষলেন তসলিমা-সংবাদ প্রতিদিন
ভারতীয় আমলারা আল কায়দার লক্ষ্য!-আজকাল
জঙ্গিরা বাড়ছে আড়ে-বহরে, উদ্বিগ্ন ডোভাল-আনন্দবাজার
পাঠক! শিরোনামের পর এবার বাংলাদেশ ও ভারতের সবচেয়ে আলোচিত কয়েকটি খবরের গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
গুলশান হামলার ফলোআপ খবর প্রথমে তুলে ধরছি।
ইত্তেফাক, প্রথম আলোসহ প্রায় সব দৈনিকের শিরোনাম
গুলশান হামলায় নিহতদের প্রতি সর্বস্তরের শ্রদ্ধা
রাজধানীর গুলশানে হলি আর্টিজেন বেকারি রেস্তোরাঁয় হামলার ঘটনায় নিহতদের ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতসহ নিহতদের স্বজনেরা। সোমবার সকাল ১০ টার দিকে বনানী আর্মি স্টেডিয়ামে রাখা মরদেহগুলোর প্রতি শ্রদ্ধা জানানো শুরু হয়।
গুলশান হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। রোববার এক বিবৃতিতে তারা এ নিন্দা জানায়।
এদিকে, রাষ্ট্র ও জনগণের জন্য হুমকি জঙ্গিদের সন্দেহজনক অনলাইন কর্মকাণ্ড সম্পর্কে অবহিত করার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। সোমবার নিজেদের ফেসবুক পেজ থেকে দেওয়া এক পোস্টে এই আহ্বান জানানো হয়।
আর মানবকণ্ঠের খবর- পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক বলেছেন, জঙ্গিবাদ মাদকের ন্যায় ছেয়ে গেছে। এটি নির্মূল করতে পুলিশ বদ্ধপরিকর। তবে পুলিশ কিংবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একার পক্ষে জঙ্গিবাদ রোধ করা সম্ভব নয়। এজন্য সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।
প্রথম আলোর একটি খবরের শিরোনাম:
এই একবার আমরা ব্যর্থ হয়েছি: জয়
গুলশানে হলি আর্টিসান বেকারি রেস্তোরাঁয় জঙ্গি হামলায় জড়িতরা মুসলমান নয় মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র ও তার তথ্যপ্রযুক্তি–বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, সন্ত্রাসীদের কোন ধর্ম নেই। এটা ভয়ানক বর্বরোচিত হামলা। কিছু মানুষ আওয়ামী লীগের ওপর অবহেলার অভিযোগ আনছেন। কিন্তু গত তিন বছরে ব্লগার ও বিদেশিদের ওপরে হামলায় অংশগ্রহণকারী প্রায় সব খুনিকে সরকার গ্রেফতার করেছে। গত সাত বছরে প্রায় প্রতি মাসেই অস্ত্র ও বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়েছে। এই একবার আমরা ব্যর্থ হয়েছি। কেউই শতভাগ সফল হতে পারে না। আমাদের চেয়ে আরও অনেক বেশি সক্ষমতা আছে, এমন অনেক ধনী দেশেও এমন সন্ত্রাসী আক্রমণ হয়েছে। আজ সোমবার ভোরে ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে এক স্ট্যাটাসে জয় এ মন্তব্য করেন।
জঙ্গিরা কারা এ সম্পর্কে
বাংলাদেশ প্রতিদিনের শিরোনাম-
কারা এই ছয় জঙ্গি
বাড়ি থেকে হঠাৎ উধাও তারা, পড়ত দেশ-বিদেশের নামি-দামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে
গুলশানের আর্টিজান বেকারি ও রেস্টুরেন্টে হামলা চালানো জঙ্গিদের মধ্যে চারজনের পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে। তারা সবাই বাংলাদেশের উচ্চবিত্ত পরিবারগুলোর সন্তান। পড়াশোনা করতেন দেশ-বিদেশের নামিদামি স্কুল ও বিশ্ববিদ্যালয়ে। শিক্ষা গ্রহণের পুরো পর্যায়ই পড়াশোনা করেছেন ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে। কোনো দিনই কেউ মাদ্রাসায় শিক্ষা গ্রহণ করেননি। সবাই থাকতেন অভিজাত এলাকায়। ভালো পরিবার থেকে উঠে আসা এসব তরুণ হঠাৎ উধাও হয়ে যান বাড়ি থেকে। এ জন্য থানায় জিডিও করা হয়েছিল। তাদের খোঁজে ফেসবুক ও গণমাধ্যমে আকুল আবেদনও করেছিলেন বাবা-মা। কিন্তু তাদের সন্তানরা ফিরে আসেননি। আন্তর্জাতিক জঙ্গি চক্রে পড়ে তারা গুলশানে ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে হতবাক ও স্তম্ভিত করে দিয়েছেন বিশ্ব বিবেককে।
নিবরাসকে নিয়েই সবচে' বেশি বিস্ময়-বাংলাদেশ প্রতিদিন
গুলশানের হলি আর্টিসান রেস্তোরাঁয় হামলাকারীদের একজন নিবরাস ইসলাম। এই নিবরাসকে নিয়েই এখন সবচেয়ে বেশি বিস্ময় সৃষ্টি হয়েছে দেশে। ইসলামকি স্টেট (আইএস) নিবরাসের ছবি প্রকাশের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে হইচই পড়তে শুরু করে। পরিচিত মহলগুলোও ফেইসবুকে বিস্ময় প্রকাশ করতে থাকে। কিন্তু যারা নিবরাসকে আগে চিনতেন না, গুলশান হত্যাযজ্ঞের পরে যারা চিনলেন, তারাও কম হতবাক নন। এমন সম্ভ্রান্ত ঘরের ছেলে এই রকম ঘটনা কিভাবে ঘটাতে পারলো এমন প্রশ্ন ঘুরছে নানা জনের ফেইসবুক ওয়ালে। নিবরাসের পরিচিত এবং বন্ধুদের মধ্যে যারা ফেসবুকে তার ছবি শেয়ার করে মন্তব্য করেছেন, তাদের মধ্যেও সীমাহীন বিস্ময়। যে ছেলেটা এত হাসিখুশি, এত মিশুক ছিল, বন্ধুবান্ধবদের মধ্যে যে জনপ্রিয় ছিল অত্যন্ত ভাল ব্যবহারের জন্য, সে গুলশানে এমন গণহত্যা চালাল! ফেইসবুকে নিবরাসের প্রোফাইলটি এখন অনেকটাই ভাইরাল। সেই প্রোফাইলের তথ্য অনুযায়ী জানা যায়, মালয়েশিয়ান মোনাশ ইউনিভার্সিটির ছাত্র ছিলেন নিবরাস। কুয়ালালামপুরেই থাকতেন। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন তিনি। টার্কিশ হোপ স্কুলে পড়াশোনা করেছেন। এছাড়া মোনাশ ইউনিভার্সিটি ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট সার্ভিস এর কোষাধক্ষ ছিলেন তিনি। এদিকে নিবরাস, রোহান ও মোবাশ্বিরের ছবি প্রকাশ পাওয়ার পর থেকেই ঝড় উঠে যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। কানাডার মন্ট্রিয়ল থেকে ফারহানুল ইসলাম নামে একজন ফেসবুকে নিবরাসের ছবি শেয়ার করে লিখেছেন, ‘এই ছেলেটা হলো অন্যতম জঙ্গি নিবরাস ইসলাম। এই যুবক শিক্ষিত, ধনী এবং একটা পরিবারও আছে। কয়েক মাস ধরে নিখোঁজ ছিল। এই পৃথিবীতে নিশ্চয়ই কোনো গলদ রয়েছে, না হলে এই ছেলেগুলোর মগজধোলাই করা যায় না। সব চেয়ে বিস্ময়কর হল, এই ছেলেটার ফ্রেন্ড লিস্টে এমন অনেকে রয়েছেন, যারা আমার ফ্রেন্ড লিস্টেও রয়েছেন (মিউচুয়াল ফ্রেন্ড)। ভাবতে পারছি না, কাকে বিশ্বাস করব।’
ইত্তেফাক: খালেদা জিয়ার ঐক্যের আহ্বান আন্তরিক নয়’-কামরুল
খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বলেছেন, 'খালেদা জিয়ার ঐক্যের আহ্বান আন্তরিক নয়। তিনি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জঙ্গি হামলায় নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে আর্মি স্টেডিয়ামে গেলে তার ঐক্যের আহ্বান সত্য প্রমাণ হতো।'
সোমবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ‘জঙ্গিবাদ নির্মূলে জেগে ওঠো বাংলাদেশ’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় এ কথা বলেন তিনি।
কামরুল ইসলাম বলেন, খালেদা জিয়া ঐক্যবদ্ধ হওয়ার কথা বলেছেন, সেটা ভালো কথা। কিন্তু তিনি সুযোগ হারিয়েছেন। কারণ আজ আর্মি স্টেডিয়ামে প্রধানমন্ত্রীসহ সবাই যখন শ্রদ্ধা জানাতে গেছেন, খালেদা জিয়া সেখানে না গিয়ে অন্য নেতাদের পাঠিয়েছেন।’
তিনি বলেন, যারা সন্ত্রাসের সঙ্গে, জামায়াতের সঙ্গে চলাফেরা করে তাদের সঙ্গে কোনো ঐ
যুগান্তরের খবর: সরকার জাতীয় ঐক্য গড়তে আগ্রহী নয়: ফখরুল
সরকার জাতীয় ঐক্য গড়তে আগ্রহী নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সোমবার সকালে রাজধানীর আর্মি স্টেডিয়ামে হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জঙ্গি হামলায় নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
জাতীয় ঐক্য করতে হলে বিএনপিকে জামায়াতের সঙ্গ ছাড়তে হবে- সরকারি দলের নেতাদের এমন বক্তব্যের বিষয়ে জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, এ ধরনের শর্ত দেয়া থেকে বোঝা যায় সরকার জাতীয় ঐক্য গড়তে আগ্রহী নয়।
তিনি বলেন, দেশের এই পরিস্থিতিতে সবকিছুর ঊর্ধ্বে উঠে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
এর আগে রোববার বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এক সংবাদ সম্মেলনে গুলশানে জঙ্গি হামলার বিষয়টি উল্লেখ করে জঙ্গিবাদ মোকাবেলায জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানান।
ওইদিনই আওয়ামী লীগ নেতারা তার এই আহ্বানকে নাকচ করে দেন। তারা বলেন, জামায়াতের সঙ্গ ছাড়লেই কেবল বিএনপির সঙ্গে ঐক্যের বিষয়টি বিবেচনা করা যেতে পারে।
শান্তিপ্রতিষ্ঠায় সমঝোতার টেবিলে বসুন-মানবজমিন
আর্টিজান রেস্তরাঁয় নৃশংস সন্ত্রাসী হামলায় নিরপরাধ মানুষ হত্যার নিন্দা জানিয়েছেন শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া একমাত্র বাংলাদেশি, প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। যারা স্বজন হারিয়েছেন তাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন তিনি। নিহতদের আত্মার শান্তি কামনা করেছেন। এ বিষয়ে ইউনূস সেন্টার থেকে একটি বিবৃতি দেয়া হয়েছে।
গুলশানে পোশাকশিল্পের ছয়জন নিহত : বিজিএমইএ-কালের কণ্ঠ
গুলশানে সন্ত্রাসী হামলায় পোশাক শিল্পের সাথে সংশ্লিষ্ট ছয়জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে বাংলাদেশের পোশাক উৎপাদন ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। সোমবার রাজধানীর বিজিএমইএ ভবনে দুপুর পৌনে ১টায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান বিজিএমইএ সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান। গুলশানের সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ছয় ইতালীয় নাগরিকই পোশাকশিল্পের সাথে সংশ্লিষ্ট হওয়ায় বাংলাদেশের গার্মেন্টশিল্প সাময়িক ধাক্কা খেয়েছে বলে জানান বিজিএমইএ সভাপতি।
যুগান্তরের শিরোনাম:
শেকড়ের টানে ছুটছে মানুষ
স্বজনদের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে কর্মস্থল থেকে শেকড়ের টানে ছুটছে মানুষ। রাজধানী ছাড়তে সকাল থেকেই সড়ক, নৌ ও রেলপথে ঘরমুখো মানুষের উপচেপড়া ভিড় দেখা যায়।
সোমবার সরকারি কার্যদিবস থাকলেও আগেই সরকারের পক্ষ থেকে আজকের দিনটিকে ছুটি ঘোষণা করা হয়। এর ফলে সরকারি শেষ কার্যদিবস ছিল গত ৩০ জুন বৃহস্পতিবার।
তারপরও ঘরমুখো মানুষের ঈদযাত্রা দেখে মনে হলো ঈদের আনুষ্ঠানিক ছুটি আজই যেন শুরু হলো।
গত বৃহস্পতিবার থেকেই মানুষ পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে রাজধানী ত্যাগ করতে শুরু করে। বিশেষ করে সরকারি চাকরিজীবীরা আগেভাগেই এ বছর শেকড়গামী হয়।
তবে সায়েদাবাদ, মহাখালী, গাবতলি, সদরঘাট ও কমলাপুর রেলস্টেশনে গিয়ে দেখা যায় আজ ঘরমুখো মানুষের প্রচণ্ড ভিড়।
আগে ভাগেই সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হলেও শেষ মুহূর্তে ঈদযাত্রায় বাড়ি ফেরা মানুষজন জানায়, সরকারি চাকরিজীবীরা আগাম ছুটির সুবিধা ভোগ করলেও এ ছুটি বেসরকারি চাকরিজীবী বিশেষ করে বিভিন্ন প্রাইভেট কোম্পানি ও প্রতিষ্ঠানের চাকুরদের কোনো সুফল আনেনি।
পাঠক! ভারতের বাংলা দৈনিকগুলোর গুরুত্বপূর্ণ খবরের অংশ বিশেষ তুলে ধরছি।
মঙ্গলবারই কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার রদবদল?-আজকাল
সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে মঙ্গলবারই কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার রদবদল করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মন্ত্রিসভার প্রবীণ মন্ত্রীদের ছেঁটে নবীনদের স্থান দেবেন বলেই বি জে পি সূত্রে খবর। উত্তরপ্রদেশ ও উত্তরাখণ্ডের ভোটের কথা মাথায় রেখে এবার এই দুই রাজ্যের প্রতিনিধি বাড়ানো হবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায়। তবে স্বরাষ্ট্র, অর্থ, বিদেশ ও প্রতিরক্ষার মত গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রকে হাত দেওয়া হবে না বলেই ওই সূত্রে জানানো হয়েছে।
আইএসের যোগ অস্বীকার হাসিনার, অভিযোগের তির পাকিস্তানের দিকে-বর্তমান
আইএস, নাকি পাক গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই? ঢাকার রেস্তরাঁয় নৃশংস জঙ্গি হানার ক্ষত এখনও তাজা। আর তার মধ্যেই এমন একটা প্রশ্ন ঘুরপাক খেতে শুরু করল সীমান্ত পারের দেশে। একদিকে শেখ হাসিনা সরকার দাবি করল, আইএস যোগ নেই। বরং নেপথ্যে থাকার সম্ভাবনা আইএসআই এবং স্থানীয় জামাতের। অন্যদিকে, ইসলামিক স্টেটের পক্ষ থেকে রীতিমতো পাঁচ জঙ্গির ছবি প্রকাশ করে দাবি করা হল, এরাই ছিল হোলি আর্টিজান বেকারিতে।
ভারতীয় আমলারা আল কায়দার লক্ষ্য!-আজকাল
ভিডিও প্রকাশ করে ভারতে হামলার হুমকি দিল আল–কায়দা। জানাল, তাদের লক্ষ্য আই এ এস এবং আই পি এস। এজন্য ভারতীয় মুসলিমদের এককভাবে আক্রমণ চালানোর ডাক দিল মৌলানা আসিম উমর। ভারতীয় উপমহাদেশে আল–কায়দা (আকিস)–র প্রধান।
জঙ্গিরা বাড়ছে আড়ে-বহরে, উদ্বিগ্ন ডোভাল-আনন্দবাজার
বাংলাদেশের গুলশনে শুক্রবারের জঙ্গি আক্রমণের পিছনে আইএস কতটা সক্রিয় ভূমিকায় ছিল, তা নিয়ে তদন্ত চলছে। কিন্তু ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালের কাছে অনেক বেশি উদ্বেগের হল, এই মুহূর্তে বাংলাদেশ জুড়ে আইএস-এর বাড়বাড়ন্ত।
পার্সটুডে/গাজী আবদুর রশীদ/৪