কথাবার্তা: বিদায় ২০২০-এক নিঃশব্দ ঘাতক বছর, খুন-ধর্ষণ-ক্রসফায়ার ছিল আলোচনায়
প্রিয় পাঠক/শ্রোতা! ৩১ ডিসেম্বর বৃহষ্পতিবারের কথাবার্তার আসরে আপনাদের সবাইকে স্বাগত জানাচ্ছি আমি গাজী আবদুর রশীদ ..। আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে ভালো আছেন। আসরের শুরুতেই ঢাকা ও কোলকাতা থেকে প্রকাশিত প্রধান প্রধান বাংলা দৈনিকের গুরুত্বপূর্ণ কিছু শিরোনাম তুলে ধরছি।
প্রথমে বাংলাদেশের শিরোনাম:
- আলোচনায় ছিল খুন-ধর্ষণ, কমেছে ক্রসফায়ার -দৈনিক ইত্তেফাক
- বিএনপি ধ্বংসাত্মক রাজনীতির ধারক ও বাহক: ওবায়দুল কাদের -দৈনিক সমকাল
- বিদায়ী বছরে ৩০০ বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটেছে : আসক -কালের কণ্ঠ
- বই বিতরণ উৎসব উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী-অবস্থা ভালো না হলে স্কুল বন্ধই থাকবে -মানবজমিন
- প্রশ্নপত্র ফাঁস চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার -যুগান্তর
ভারতের শিরোনাম:
- কুপুত্র’ শুভেন্দুর সঙ্গে বিধানসভায় লড়তে তৈরি হচ্ছেন ‘নন্দীগ্রামের মা -আনন্দবাজার পত্রিকা
- অমানবিক! মহারাষ্ট্রে গণধর্ষিতাকে গ্রাম ছাড়ার নির্দেশ পঞ্চায়েতের, পুলিশের দ্বারস্থ যুবতী -সংবাদ প্রতিদিন
- নয়া কৃষি আইন বিরোধী প্রস্তাবনা পাশ হল কেরলে -দৈনিক আজকাল
শ্রোতাবন্ধুরা! এবারে চলুন বাছাইকৃত কয়েকটি খবরের বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।
বই বিতরণ উৎসব উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী-অবস্থা ভালো না হলে স্কুল বন্ধই থাকবে-মানবজমিন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, করোনা ভাইরাসের কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় সবচেয়ে কষ্ট পাচ্ছে আমাদের ছাত্রছাত্রীরা। তার কারণ, স্কুল ছাড়া সারাক্ষণ ঘরে বসে থাকা, এটা যে কত কষ্টকর, এটা সত্যিই খুব দুঃখের। তিনি বলেন, আমরা এখন ১৫ই জানুারি পর্যন্ত সময় দিয়েছি, এর মধ্যে যদি অবস্থা ভালো হয়, খোলা হবে আর যদি না হয়, খুলব না। আজ সকালে শের-ই বাংলানগরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র মিলনায়তনে বই বিতরণ উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনকাকলে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। সরকার প্রধান বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের কল্যাণে এখন ঘরে বসে অনলাইনে শিক্ষা গ্রহণ করার সুযোগ হচ্ছে। ফলে শিক্ষার্থীরা একেবারে শিক্ষা থেকে দূরে যাচ্ছে না, কিছুটা হলেও শিক্ষার সুযোগ পাচ্ছে।
ফিরে দেখা ২০২০ -আলোচনায় ছিল খুন-ধর্ষণ, কমেছে ক্রসফায়ার-দৈনিক ইত্তেফাক
করোনাকালে বছরের মাঝামাঝিতে কক্সবাজারে চেকপোস্টে পুলিশের হাতে মেজর (অব.)সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ হত্যাকান্ড সারা দেশকে থমকে দিয়েছিল। সিনহা হত্যার পর ক্রসফায়ারের ঘটনা কমে যায় নাটকীয়ভাবে। তবে হত্যাকান্ড থেমে থাকেনি। হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে গিয়ে এএসপি আনিসুল করিম হত্যা, ধর্ম অবমাননার গুজব ছড়িয়ে গণপিটুনিতে শহিদুন্নবী জুয়েল হত্যা কিংবা সিলেটে পিটিয়ে রায়হানকে হত্যার পর পুলিশের এসআই এর গণপিটুনির নাটক ছিল আলোচিত। বিভাগীয় কয়েকটি শহরে বেড়েছে কিশোর অপরাধের সংখ্যা। গুজব রটিয়ে, মিথ্যা ট্যাগ দিয়ে জনসম্মুখে জ্যান্ত পুড়িয়ে হত্যার মত নৃশংস ঘটনা ২০২০ সালে দেখেছে দেশের মানুষ। এসব ঘটনা বিভিন্ন সময়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হলে, তা দেখে স্বাভাবিক থাকা অসম্ভব হয়ে যায় অনেকেরই। এমন এক একটি হত্যাকান্ড দেশের বিবেকবান প্রত্যেকটি মানুষের হৃদয়কে নাড়িয়ে দিয়েছে। ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদন্ড করা হলেও ধর্ষণের ঘটনা চলতি বছরে বেড়েছে। সিলেটে এমসি কলেজে এক গৃহবধূ ধর্ষণের ঘটনা ছিল আলোচিত। বছরের প্রথম ১১মাসে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে এক হাজার ৫৪৬ টি।
বিএনপি ধ্বংসাত্মক রাজনীতির ধারক ও বাহক: ওবায়দুল কাদের-দৈনিক সমকাল
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, যাদের হাত ধরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা এসেছে, তারাই এদেশকে গড়ে তোলার লক্ষ্যে অবিরাম কাজ করছে। তিনি বলেন, ‘বিএনপি এদেশের ধ্বংসাত্মক রাজনীতির ধারক ও বাহক। যাদের হাত ধরে এসেছে স্বাধীন বাংলাদেশ, তারা ধ্বংস নয়, এদেশকে গড়ে তোলার লক্ষ্যেই কাজ করছে অবিরাম। প্রকারান্তরে যারা স্বাধীন স্বদেশ চায়নি, তারাই এখন দেশের ধ্বংস চায়।’
আর তথ্যমন্ত্রী ড. হাসান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপি নিজেরা অন্ধকারের মধ্যে আছে, চোখ থাকতেও তারা চোখে বন্ধ করে আছেন। নতুন বছরে (২০২১) বিএনপি চোখ খুলবে বলে আশা করছেন তিনি।
বিদায় ২০২০: এক নিঃশব্দ ঘাতক বছর, শিখিয়ে গেল নতুন অভিধান-মানবজমিন
আজ ২০২০-এর শেষ দিন। বিদায় নিচ্ছে বছরটি। রাত পোহালেই নতুন ইংরেজি বছর ২০২১। নতুন আশার অঙ্কুর জাগিয়ে সে আসছে। কিন্তু, ফেলে আসা বছরের দুঃস্বপ্ন মানুষ ভুলবে কিভাবে? একটি ৬০ ন্যানোমিটার-এর ভাইরাস পৃথিবীটাকে লণ্ডভণ্ড করে দিয়েছে বিদায়ী বছরটিতে। কত মানুষ তাদের স্বজন হারিয়েছেন এই ভাইরাস-এর ছোবলে, কত বিখ্যাত মানুষ চলে গেছেন এই ভাইরাস-এর লেলিহান গ্রাসে।
কোভিড কিংবা করোনা, যে নামেই ডাকি না কেন, উইলিয়াম শেক্সপীয়ার তো বলেই গেছেন, নামে কিবা আসে যায়। সত্যিই যায় না।এই ভাইরাস কাঁপিয়ে দিয়েছে আদ্দিস আবাবা থেকে এন্টার্টিকা কিংবা বাহারিন থেকে বাংলাদেশ।
এই ভাইরাস শুধু মানুষের প্রাণ নেয়নি। কর্মহীন বেকার বানিয়েছে পৃথিবীজুড়ে কয়েক কোটি মানুষকে। ঝাঁপ পড়ে গেছে বহু সংস্থার। মানুষ অবিশ্বাসের মন্ত্রে দীক্ষিত হয়েছে। প্রতিবেশী প্রতিবেশীকে দেখে মুখ ঘুরিয়ে নিয়েছে। তরুণ-তরুণীর জীবনের ছন্দে যতি পড়েছে। দাম্পত্য দুর্বিষহ হয়েছে। উপমহাদেশের প্রাণকেন্দ্র চায়ের দোকান বন্ধ হয়েছে। পার্ক, মিউজিয়াম বন্ধ, বন্ধ সিনেমা-থিয়েটার সমেত অন্য বিনোদনও।
৬০ ন্যানোমিটার-এর ভাইরাসটির এমনই ক্ষমতা যে, সে এই বিশ্বে মানুষের বদলে তৈরি করেছে যন্ত্রমানব। মানুষের অভিধানে ঢুকেছে অনেক নতুন কথা। কোভিড মানে যে একটি মারণাস্ত্র তা জেনেছে মানুষ। জেনেছে লকডাউন, কোয়ারেন্টিন, আইসোলেশন, ওয়ার্ক ফ্রম হোম, জুম্ মিটিং, পান্ডেমিক, অক্সিমিটার প্রভৃতি শব্দগুলি। আর একটি শব্দ উচ্চারিত হয়েছে এই ২০২০ তে- ইনফোডেমিক। মিথ্যা খবরকে সত্যের মতো করে পরিবেশন করা। গত একবছরে ডিজিটাল মিডিয়ার সৌজন্যে কত গুজব যে সত্যির চেহারা পেয়েছে।
এই ২০২০ জন্ম দিয়েছে বহু স্বঘোষিত সাংবাদিক, অ্যাঙ্কর কিংবা চ্যানেল মালিকের। একটা স্মার্ট ফোন থাকলেই হল। যেমন ইচ্ছা শুট করে আপলোড করতে জানলেই হল। এটাতো এই ২০২০-এরই অবদান।
নিভৃতবাস শব্দটি এই ২০২০-তেই জনপ্রিয়তা পেয়েছে। যেমন পেয়েছে সামাজিক দূরত্ব শব্দটি। এই পৃথিবী নিভৃতে সামাজিক দূরত্ব তৈরি করে বড় একা হয়ে গেছে। ২০২১-এ আবার ফিরে আসুক পৃথিবীর হাসি। দূর হোক মৃত্যু, বেকারত্ব, নির্বান্ধব স্বার্থপর জীবন। জীর্ণ পুরাতন যাক ভেসে যাক। নবআনন্দে জাগুক পৃথিবী। হাসুক অনাবিল।
প্রশ্নপত্র ফাঁস চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার-দৈনিক যুগান্তর
বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল ভর্তি ও ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষাসহ বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস চক্রের সাত সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। গ্রেফতারকৃতরা হলেন- হাসান মাহমুদ, মানিক কুমার প্রামাণিক, মো. শরিফুল ইসলাম, রিপন কুমার, নাফিউল ইসলাম তাহসিন, রকিবুল হাসান ও রাশেদুল সজিব।
ভারতের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি খবরের বিস্তারিত:
দাবাই ভি, কড়াই ভি’, টিকা নিয়েও সতর্ক থাকার নয়া বার্তা প্রধানমন্ত্রীর-দৈনিক আনন্দবাজার
বর্ষশেষে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নতুন স্লোগান ‘দাবাই ভি, কড়াই ভি।’ অর্থাৎ, টিকা নিয়েও সতর্ক থাকতে হবে। ভারতে করোনাভাইরাসের টিকাকরণের প্রশাসনিক কাজকর্মের প্রস্তুতি শেষ পর্যায়ে। নয়া স্ট্রেন নিয়ে উদ্বেগের মধ্যে বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী বললেন, টিকাকরণের পরেও করোনা বিধি পালনের সতর্কবার্তা মেনে চলতে হবে। দাবি করেন, ‘‘করোনার টিকাকরণ কর্মসূচির প্রস্তুতি শেষধাপে। ভারতে তৈরি টিকাই সাধারণ মানুষ পাবেন।’’ এই সূত্র ধরেই মেদীর সতর্কবার্তা,‘‘আমি আগে বলেছিলাম, যব তক দাবাই নেহি, তব তক ঢিলাই নেহি।
কুপুত্র’ শুভেন্দুর সঙ্গে বিধানসভায় লড়তে তৈরি হচ্ছেন ‘নন্দীগ্রামের মা-আনন্দবাজার পত্রিকা
তিনি ‘নন্দীগ্রামের মা’। এবং তিনি বলছেন, ‘‘কুপুত্র থেকে নিপুত্র ভাল!’’ তাঁর কাছে এখন ‘কুপুত্র’ শুভেন্দু অধিকারী। গত ১৮ ডিসেম্বর মেদিনীপুরের জনসভায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের হাত ধরে বিজেপি-তে যোগ দিয়েছেন নন্দীগ্রামের প্রাক্তন বিধায়ক শুভেন্দু। ‘দাদার অনুগামী’-রা তাঁর সঙ্গে দল ছেড়ে গেলেও ‘মা’ রয়ে গিয়েছেন তৃণমূলেই। দলত্যাগের পর থেকেই পুত্রসম শুভেন্দুর সঙ্গে আর কথা হয়নি তাঁর। তবে ললাটলিখন পড়েই ফেলেছেন এই বৃদ্ধা। শুভেন্দুর বিরুদ্ধেই তাঁকে বিধানসভা ভোটে নন্দীগ্রামের ময়দানে লড়াইয়ে নামতে হবে। অতএব কোনও পিছুটান না রেখে সন্তানহারা মা বলছেন, ‘‘কুপুত্র থেকে নিপুত্র ভালো।’’ আরও বলছেন, ‘‘লড়াইয়ে আমার ভূমিকা তো থাকবেই! আমি এক সন্তান হারিয়ে হাজার সন্তান পেয়েছি। তাই এক সন্তানের বিরুদ্ধে যদি আমাকে লড়তে হয় তো লড়ব! আমার অবস্থানে কোনও বদল হবে না।’’
অমানবিক! মহারাষ্ট্রে গণধর্ষিতাকে গ্রাম ছাড়ার নির্দেশ পঞ্চায়েতের, পুলিশের দ্বারস্থ যুবতী-সংবাদ প্রতিদিন
নারী নির্যাতন এদেশে ক্রমেই এক মহামারীর আকার নিচ্ছে। কিন্তু কেবল অপরাধীদের চিহ্নিত করে শাস্তি দেওয়াই কি এর থেকে মুক্তির একমাত্র পথ? নির্যাতিতাকে স্বাভাবিক, সুস্থ জীবনে ফেরাতে তাঁর প্রতি সমাজের সহানুভূতিও প্রয়োজন। কিন্তু বাস্তব পরিস্থিতি যে একেবারেই আলাদা তা আবারও প্রমাণিত হল মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) এক গণধর্ষিতা যুবতীর অত্যাচারিত হওয়ার ঘটনায়। তাঁকে গ্রাম ছাড়ার নিদান দিয়েছে গ্রাম পঞ্চায়েত! অবশেষে তিনি দ্বারস্থ হয়েছেন পুলিশের।
নয়া কৃষি আইন বিরোধী প্রস্তাবনা পাশ হল কেরলে- আজকাল
বিশেষ অধিবেশন ডেকে কেন্দ্রের নয়া কৃষি আইন বিরোধী প্রস্তাবনা পাশ হল কেরল বিধানসভায়। কেরলের বাম সরকারের এই প্রস্তাবনায় সমর্থন দিয়েছে বিরোধী কংগ্রেসও। অধিবেশন চলাকালীন মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন বলেন, দেশ কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। এই সময়ে রাজ্য সরকারগুলির দায়িত্ব, বিক্ষোভকারী কৃষকদের পাশে দাঁড়ানো। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানিয়ে তাঁর বক্তব্য, ‘এই আন্দোলন যদি আরও দীর্ঘায়িত হয়, তাহলে তার প্রভাব কেরলেও পড়বে। অন্য রাজ্য থেকে খাদ্যশস্যের আমদানি বন্ধ হলে খাদ্যপণ্যের ঘাটতি দেখা দেবে।’ বিধানসভায় প্রস্তাবনা পেশ করে বিজয়ন বলেন, ‘এমন একটা ব্যবস্থা থাকা উচিত, যেখানে কেন্দ্র কৃষিপণ্য সংগ্রহ করবে এবং কম দামে গরিবদের বেচবে। তার বদলে কর্পোরেট সংস্থা যাতে ওই কৃষিপণ্য কিনে চড়া দামে বেচতে পারে, সেই ব্যবস্থা করেছে সরকার। কৃষকরা যাতে ফসলের ন্যায্য দাম পান, তার ব্যবস্থা করার পরিবর্তে দায় এড়াচ্ছে কেন্দ্র।’ দৈনিকটির অন্য একটি খবরে লেখা হয়েছে,কৃষক–কেন্দ্র বৈঠক: দু’টি ইস্যুতে মিলেছে সমাধান–সূত্র, ফের ৪ জানুয়ারি বৈঠক ডাকা হয়েছে।
পার্সটুডে/গাজী আবদুর রশীদ/৩১
- বিশ্বসংবাদসহ গুরুত্বপূর্ণ সব লেখা পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে অ্যাকটিভ থাকুন।