নভেম্বর ০৮, ২০২১ ২১:১১ Asia/Dhaka

শ্রোতাবন্ধুরা, আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক প্রীতি আর শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আপনাদেরই চিঠিপত্রের আসর প্রিয়জন। প্রতি সপ্তাহ'র মতো আজও অনুষ্ঠান উপস্থাপনায় রয়েছি আমি গাজী আব্দুর রশীদ, আমি আকতার জাহান এবং আমি আশরাফুর রহমান।

আশরাফুর রহমান: শ্রোতাবন্ধুরা, আজও আমি একটি হাদিস শোনাতে চাই। ইমাম রেজা (আ.) বলেছেন, 'অন্যদের কাছে থাকা ধন-সম্পদের প্রতি ভ্রুক্ষেপ না করা- দান করা বা দানশীলতার চেয়েও উত্তম।'

আকতার জাহান: আমরা সবাই দানশীল হওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলব- এ আহ্বান রেখে নজর দিচ্ছি চিঠিপত্রের দিকে।

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে ভারত থেকে আসা একটি লেখা ও দুটো চিঠি দেখতে পাচ্ছি মেইলের ইনবক্সে। লেখাটি পাঠিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদের শ্রোতাবন্ধু এসএম নাজিমউদ্দিন। তিনি লিখেছেন, "রাসূলে আকরাম (সা.) ছিলেন মানবকুলের মধ্যে সকল পূর্ণতার অধিকারী। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তাঁকে 'রাহমাতুল্লিল আলামিন' রূপে প্রেরণ করেন এবং তার মাধ্যমে মানব জাতির জন্য স্বীয় পথনির্দেশ পরিপূর্ণ মাত্রায় পৌঁছে দেন। তাঁর মাধ্যমে মানবজাতি অজ্ঞতার অন্ধকার থেকে মুক্তি পেয়ে জ্ঞানের আলোকোজ্জ্বল জগতে প্রবেশের সৌভাগ্য লাভ করে। যে নবীর আগমন হচ্ছে মানবজাতির কল্যাণ ও রহমতের মূর্ত প্রতীক হিসাবে গণ্য; তাঁর জন্মের দিন ও মাসের গুরুত্বও অপরিসীম এতে কোনো সন্দেহের অবকাশ নেই। তাই সারা বিশ্বে প্রতি বছরই মহানবী (সা.-এর জন্ম দিবসকে অত্যন্ত গুরুত্বসহকারে পালন করা হয়ে থাকে।"

গাজী আব্দুর রশীদ: নাজিম ভাইয়ের বিশাল লেখাটির কিছু অংশ তুলে ধরা হলো। চমৎকার লেখাটির জন্য তাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানিয়ে পরের মেইলটির দিকে নজর দিচ্ছি।

আসামের বড়পেটা জেলার কান্দুলিয়ার সকাল-সন্ধ্যা রেডিও লিসেনার্স ক্লাব থেকে এটি পাঠিয়েছেন আব্দুস সালাম সিদ্দিক। তিনি লিখেছেন, "গত ১৯ অক্টোবর মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্মোৎসব বা ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে রেডিও তেহরান থেকে প্রচারিত বিশেষ অনুষ্ঠানটি শুনে আমি আনন্দিত, উদ্বেলিত ও উৎফুল্লিতবিশ্ববাসীর শিক্ষক হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহিস সাল্লাম-এর জন্মবৃত্তান্ত, জীবনাদর্শ, আচার-আচরণ, নৈতিকতার শিক্ষা সম্বলিত সুন্দর অনুষ্ঠানটি শুনে মনটা ভরে গেল। সুন্দর একটি অনুষ্ঠান উপহার দেবার জন্য রেডিও তেহরানকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।"

আশরাফুর রহমান:  একই অনুষ্ঠান সম্পর্কে পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার নওগ্রাম থেকে নিজামুদ্দিন সেখ পাঠিয়েছেন পরের মেইলটি। তিনি ফেমিলি রেডিও লিসনার্স ক্লাবের সভাপতি।

তিনি লিখেছেন,  "ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে আপনাদের প্রচারিত বিশেষ অনুষ্ঠান ভালো লাগল। বিশ্বের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা (স.) এর ধরা ধামে পবিত্র আগমন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা শুনলাম। তাঁর আগমন প্রাক্কালে যে অলৌকিক ঘটনা সংঘটিত হয়েছিল তাও জানলাম অনুষ্ঠান থেকে। কাজী নজরুল ইসলামের মুল্যবান দুটি ইসলামী সংগীত দিয়ে সাজানো অনুষ্ঠান ছিল খুবই প্রাণবন্ত ও হৃদয়গ্রাহী।"

নিজাম ভাই তার চিঠিটি শেষ করেছেন 'ক্ষমা করো হজরত' শিরোনামে কবি কাজী নজরুল ইসলামের একটি বিখ্যাত কবিতা দিয়ে।

আকতার জাহান: আশরাফ ভাই, আমার কিন্তু কবিতাটি শুনতে ভীষণ ইচ্ছে করছে!  

আশরাফুর রহমান: তাই নাকি! অবশ্য আপনি না বললেও আমি নিজেই কবিতাটি বাজিয়ে শোনাতাম। তাহলে আর দেরি না করে কবি নজরুলের বড় ছেলে কাজী সব্যসাচীর কণ্ঠে কবিতাটি শোনা যাক। 

গাজী আব্দুর রশীদ: অত্যন্ত সময়োপযোগী একটি কবিতা শুনলাম। কবিতার কথাগুলো শুনে মনে হচ্ছিল কবি নজরুল বর্তমান প্রেক্ষাপটকে কেন্দ্র করেই কবিতাটি লিখেছেন।  

আকতার জাহান: পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে রংধনু আসরে প্রচারিত বিশেষ অনুষ্ঠানটির প্রশংসা করে লেখা বেশকিছু ইমেইল আমাদের হাতে পৌঁছেছে। একটি মেইল পাঠিয়েছেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট থেকে বিধান চন্দ্র সান্যাল

তিনি লিখেছেন, "গত ২১ অক্টোবর রংধনু অনুষ্ঠানটি দারুণভাবে উপভোগ করলাম। আমার মতে, গুণগতমান অনুযায়ী এটি এ বছরের সেরা রংধনু অনুষ্ঠানগুলোর একটি। যার তুলনা ভাষায় বর্ণনা করা খুবই কঠিন। অয়ন, তাসমিয়া, ইরফান ও অনাহিতার সাবলীল অংশগ্রহণে অনুষ্ঠানটি একটি আলাদা মাত্রা পায়। বাংলাদেশের শিশু শিল্পীর রাইশার কণ্ঠে তোরা দেখে যা আমিনা মায়ের কোলে গানটি মন ছুঁয়ে গেছে। বিশ্বনবী কেন প্রিয়- অয়ন, তাসমিয়া ও ইরফান যেভাবে তার কারণ বর্ণনা করেছে তা আমাদের মুগ্ধ করেছে সেইসাথে অয়ন ও তাসমিয়ার কণ্ঠে বাংলা কবিতা আবৃত্তি এবং অনাহিতার কণ্ঠে ইরানের কবি শেখ সাদীর ফার্সি কবিতা আবৃত্তি দারুণ লেগেছে। ইরফানুল হক-এর কণ্ঠে আরবি নাতে রাসুলটিও ছিল দারুণ উপভোগ্য। আশরাফ ভাই যেভাবে সুন্দরভাবে অনুষ্ঠানটিকে সাজিয়েছেন তার প্রশংসা করবার ভাষা আমার জানা নেই।"

আশরাফুর রহমান: পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে রংধনু আসরের বিশেষ অনুষ্ঠানটি আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমাদেরও ভালো লাগছে। এ অনুষ্ঠানটি সম্পর্কে বাকি চিঠিগুলো তুলে ধরা হবে প্রিয়জনের পরবর্তী আসরে। তো চিঠি লিখার জন্য বিধান চন্দ্র সান্যাল আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

বাংলাদেশের বরিশালের কাশিপুর থেকে জিল্লুর রহমান জিল্লু পাঠিয়েছেন পরের মেইলটি।

বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রতি কোটি কোটি দরুদ ও সালাম জানানোর পর তিনি এই মহামানবকে নিবেদন করে একটি কবিতা লিখে পাঠিয়েছেন। একই সঙ্গে তিনি কবিতাটির একটি অডিও ফাইলও পাঠিয়েছেন।

গাজী আব্দুর রশীদ:  জিল্লু ভাই নিজেই কি কবিতাটি আবৃত্তি করেছেন?

আশরাফুর রহমান: না, ফরিদপুরের ভালবাসি রেডিও শ্রোতা ক্লাবের আলো আহমেদ ও এম জামাল আহমদ সুবর্ণ আবৃত্তি করেছেন কবিতাটি।

আকতার জাহান: দ্বৈত কণ্ঠে আবৃত্তি নিশ্চয়ই মজার হবে! ঠিকাছে তাহলে ঝটপট কবিতাটি শোনা যাক। 

গাজী আব্দুর রশীদ: সত্যিই চমৎকার লাগল আবৃত্তি। আমাদের শ্রোতাবন্ধুরা ইচ্ছে করলে কবিতা, গান ও রেডিও তেহরানকে নিয়ে মতামতের ভয়েজ পাঠাতে পারেনমানসম্মত হলে আমরা তা প্রচার করব প্রিয়জনে।

সৌদি আরবের তাবুক থেকে পরের মেইলটি পাঠিয়েছেন জাফুরুল ইসলাম জাফর। তার দেশের বাড়ির ঠিকানা হচ্ছে- গ্রাম: কৃষ্ণপুর ছয়ঘরিয়া, উপজেলা: গোবিন্দগঞ্জ জেলা: গাইবান্ধা। 

তিনি লিখেছেন, রেডিও তেহরান আমার কাছে জ্ঞানের এক বিশাল ভাণ্ডার। বিশ্বের তরতাজা খবরের পাশাপাশি পাশ্চাত্যের জীবন ব্যবস্থা অতীতে কেমন ছিল এবং বর্তমানে কেমন- এসব ঘরে বসে জানতে পারি রেডিও তেহরানের অনুষ্ঠান শুনে। প্রিয়জন অনুষ্ঠানে জানতে পারি- শ্রোতাদের বিভিন্ন পরামর্শ, ভালো লাগা, মন্দ লাগাসহ অনেক কিছু। প্রবাসের কর্ম ব্যস্ততার মাঝেও রেডিও তেহরানের ক্ষুদ্র শ্রোতা হতে পেরে নিজেকে গর্বিত মনে করি।"

আশরাফুর রহমান:  প্রবাসে শত ব্যস্ততা সত্ত্বেও আপনি রেডিও তেহরান শুনে যাচ্ছেন জেনে ভালো লাগল। চিঠি লিখার জন্য জাফর ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আকতার জাহান: বাংলাদেশ জামালপুর জেলার মাদারগঞ্জ উপজেলার পূর্ব নলছিয়া থেকে হারুন অর রশীদ পাঠিয়েছেন এবারের মেইলটি।

তিনি লিখেছেন, "বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া সাম্প্রদায়িক অস্থিতিশীলতা মনকে দারুণভাবে ব্যথিত করে তোলে। মুসলমানদের পবিত্র ধর্ম গ্রন্থ কুরআনকে অবমাননা এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে হিন্দু ধর্মাম্বলীদের প্রতি আক্রোশের ন্যক্কারজনক ঘটনাগুলো আমাদেরকে বুঝিয়ে দেয় আমরা দিনকে দিন তথাকথিত শিক্ষিতের নামে মূর্খতাকেই বরণ করে নিচ্ছি। আদর্শ মানুষ হবার পরিবর্তে আমরা অমানুষ হয়ে যাচ্ছি।  

অথচ রেডিও তেহরান থেকে প্রচারিত অনুষ্ঠানগুলো আমাদেরকে কী অপরুপ চমৎকার ভ্রাতৃত্ববোধে আবিষ্ট করে রাখে! বেঁচে থাক রেডিও তেহরান। জাগ্রত হোক বিশ্ব বিবেক।"

গাজী আব্দুর রশীদ: আমাদেরও প্রত্যাশা মানুষের বিবেক জাগ্রত হোক, সর্বত্র সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিরাজ করুক। তো হারুন ভাই সময়োপযোগী চিঠিটির জন্য  আপনাকে ধন্যবাদ।

আসরের পরের মেইলটি এসেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার সিউড়ি থেকে। আর পাঠিয়েছেন মুন্সি দরুদ। 

তিনি লিখেছেন, আপনাদের কণ্ঠে চিঠিপত্র পাঠ শুনে সুন্দর লাগে। প্রিয়জন অনুষ্ঠান শুরুর আগে যে মিউজিক বাজানো হয় তা সত্যিই দুর্দান্ত। রংধনু আসরে প্রচারিত "পশু-পাখির প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্য" শীর্ষক অনুষ্ঠানটি শিশু-কিশোরসহ সকলের জন্যই উপযোগী বলে তিনি চিঠিতে উল্লেখ করেছেন।

আশরাফুর রহমান: প্রিয়জন ও রংধনু আসর সম্পর্কে মতামত জানানোর জন্য ভাই মুন্সি দরুদ আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

দিনাজপুর বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলার মধ্যপাড়া খনিজ শিল্পাঞ্চল থেকে খন্দকার এইচ আর হাবিব পাঠিয়েছেন পরের মেইলটি।

তিনি লিখেছেন, "আমি নব্বইয়ের দশক থেকে নিয়মিত শুনছি  কিন্তু সময় অভাবে অনিয়মিত লিখি। আমার মতে, বিশ্বের নির্যাতিত গণমানুষের প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর হচ্ছে রেডিও তেহরান একজন আদর্শ মানুষ হিসাবে গড়ে উঠতে নিঃসন্দেহে রেডিও তেহরান বাংলা বিভাগের বিকল্প নেই।" 

আকতার জাহান: ছোট্ট চিঠিতে অনেক বড় বার্তা দিয়েছেন হাবিব ভাই। আশা করি এখন  থেকে নিয়মিত লিখবেন।

আসরের পরের চিঠিটি পাঠিয়েছেন চাঁপাই নবাবগঞ্জের ভোলাহাট উপজেলার ছোট জামবাড়িয়া থেকে মুহাম্মদ আব্দুল হাকিম মিঞা।

তিনি লিখেছেন, "রেডিও তেহরানের অনুষ্ঠানসমূহ সময় উপযোগী ও বস্তুনিষ্ঠ। শ্রোতানন্দিত, আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন গণমাধ্যম রেডিও তেহরান শ্রোতাদের বিভিন্নভাবে উৎসাহিত ও অনুপ্রাণিত করে থাকে। যেমন: প্রতি সপ্তাহে সোমবারের সবার প্রিয় প্রিয়জন অনুষ্ঠানে প্রথমে হাদিসের বাণী পাঠের মাধ্যমে শ্রোতাদের গুরুত্বপূর্ণ চিঠির জবাবদান, প্রাপ্তিস্বীকার, একজন শ্রোতার সাক্ষাৎকার প্রচার, মাসিক ও বার্ষিক শ্রেষ্ঠ শ্রোতা নির্বাচন, কুইজ ও প্রবন্ধ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার ও সনদপত্র প্রদানের ফলে শ্রোতাদের সাথে রেডিও তেহরানের এক নতুন দিগন্তের সূচনা হয়েছে। এছাড়াও প্রায় প্রতিদিন কোনো না কোনো শ্রোতার চিঠি রেডিও তেহরানের অনলাইন সংস্করণ পার্সটুডেতে প্রকাশিত হয় যা শ্রোতাদের আকৃষ্ট করে।"

গাজী আব্দুর রশীদ: রেডিও তেহরান সম্পর্কে বাস্তবধর্মী মূল্যায়নের জন্য আব্দুল হাকিম ভাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আসরের শেষ মেইলটি ক্লাব কার্যক্রম সম্পর্কে। এটি পাঠিয়েছেন সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাব (সার্ক) বাংলাদেশ-এর ভাইস চেয়ারম্যান তাছলিমা আক্তার লিমা। তিনি জানিয়েছেন, "১৯ অক্টোবর বিকালে রাজধানীর উত্তরাগণমাধ্যম হিসেবে রেডিও তেহরানের ভূমিকা শীর্ষক একটি আলোচনা সভার আয়োজন করে আন্তর্জাতিক বেতার শ্রোতা সংগঠন সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাব (সার্ক) বাংলাদেশ। ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও রেডিও অ্যাক্টিভিস্ট দিদারুল ইকবালের পরিচালনায় এবং বাংলাদেশ বেতারের সাবেক পরিচালক ও সার্ক-এর প্রধান উপদেষ্টা ড. মির শাহ আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মূখ্য আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন রেডিও তেহরানের সিনিয়র সাংবাদিক ও কথা-বার্তা অনুষ্ঠানের বিশ্লেষক সিরাজুল ইসলাম। ইরানকে বৈশ্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে কিভাবে দেখা হয় এবং ইরান ভ্রমণবিষয়ক প্রাসঙ্গিক স্মৃতিচারণ করেন- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক যুগ্ম সচিব মো: ওসমান গণি; বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন- সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট সৈয়দ রেজাউল করিম বেলাল।"

আশরাফুর রহমান:  গণমাধ্যম হিসেবে রেডিও তেহরানের ভূমিকা" শীর্ষক আলোচনা সভার আয়োজন করার জন্য সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাব (সার্ক) বাংলাদেশকে ধন্যবাদ।

তো বন্ধুরা, এবারে কয়েকজন ডিএক্সার বন্ধুর নাম-ঠিকানা জানিয়ে দিচ্ছি যারা আমাদের অনুষ্ঠান শুনে শ্রবণমান রিপোর্ট পাঠিয়েছেন।

  • ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ থেকে এসএম নাজিমউদ্দিন
  • দক্ষিণ দিনাজপুর থেকে বিধান চন্দ্র সান্যাল।
  • আসামের বড়পেটা থেকে আবদুস সালাম সিদ্দিক
  • এবং ছত্তিশগড় থেকে আনন্দমোহন বাইন

আকতার জাহান: যারা অনুষ্ঠান শোনার পাশাপাশি কষ্ট করে শ্রবণমান রিপোর্ট পাঠিয়েছেন তাদের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। তো বন্ধুরা, ঘড়ির কাঁটা টিক টিক করে জানিয়ে দিচ্ছে যে, আজ আর আমাদের হাতে সময় নেই। আপনারা ভালো ও সুস্থ থাকুন আবারো এ কামনা করে বিদায় নিচ্ছি প্রিয়জনের আজকের আসর থেকে।#