Pars Today
গত পর্বের আলোচনা অনুষ্ঠানে আমরা মধ্যযুগে জ্ঞান-বিজ্ঞানে বিখ্যাত ইরানি মনীষী আল খাওয়ারিজমির নানা আবিষ্কার ও গবেষণাকর্ম সম্পর্কে আলোচনা করেছিলাম। আজকের অনুষ্ঠানেও আমরা ইরানের আরেকজন মনীষীর অবদান সম্পর্কে আলোচনা করবো।
গত পর্বের আলোচনা অনুষ্ঠানে আমরা জ্ঞান-বিজ্ঞানে মধ্যযুগে বিখ্যাত ইরানি মনীষী আল খাওয়ারিজমির অবদান ও তার মূল্যবান বেশ কিছু গ্রন্থ সম্পর্কে আলোচনা করেছিলাম।
ইসলাম ধর্ম জ্ঞানার্জন ও বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণার ওপর গুরুত্বারোপ করায় তা জ্ঞান-বিজ্ঞান ও মানব সভ্যতার উন্নয়নে বিরাট ভূমিকা রেখেছে।
মহোদয়, আসসালামু আলাইকুম। সকলের প্রতি রইল আমার আন্তরিক প্রীতি আর শুভেচ্ছা। আশা ও বিশ্বাস করি আল্লাহপাকের অশেষ মেহেরবানীতে সবাই সুস্থ ও ভালো আছেন।
এ সংক্রান্ত গত অনুষ্ঠানে আমরা ইসলামের প্রাথমিক যুগে ইরানের খ্যাতনামা বেশ কিছু বিজ্ঞানীর গবেষণাকর্ম এবং ইসলামপূর্ব যুগে গ্রিকসহ অন্যান্য জাতির গণিতশাস্ত্র গবেষণায় ইরানিদের ভূমিকা ও অবদানের বিষয়টি তুলে ধরেছিলাম।
গত পর্বের আসরে আমরা খ্রিষ্টীয় দশম শতাব্দিতে ইরানের খ্যাতনামা চিকিৎসা বিজ্ঞানী, রসায়নবিদ ও দার্শনিক মোহাম্মদ জাকারিয়া রাজির কথা উল্লেখ করেছিলাম।
মহোদয়, আন্তরিক প্রীতি, শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইল। ব্যস্ততার যাঁতাকলে বন্দী জীবন যাপন করছি। ফলে বেশ বিরতি দিয়ে চিঠি লিখছি। তবে অনুষ্ঠান শোনার সংস্পর্শ থেকে বঞ্চিত হইনি। নিয়মিত কোনো না কোনো মাধ্যম থেকে অনুষ্ঠান শুনে নিই। রিসিপশন রিপোর্ট নিয়মিত পাঠানোর চেষ্টা করছি। মাঝে মাঝে ই-কিউএসএল কার্ড পেয়ে আপ্লুত হচ্ছি।
প্রিয় মহোদয়, আসসালামু আলাইকুম। আমার প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানবেন। আমি রেডিও তেহরান বাংলা বিভাগের একজন নিয়মিত শ্রোতা। রেডিও তেহরানের বৈচিত্র্যময় অনুষ্ঠান আমাকে দারুণভাবে আকৃষ্ট করে। তাই ব্যস্ততা ও অসুস্থতার মাঝেও রেডিও তেহরান না শুনে পারি না।
বন্ধুরা, 'জ্ঞান-বিজ্ঞানে ইরানিদের অবদান' শীর্ষক ধারাবাহিক অনুষ্ঠানে আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। ইউনেস্কোর উদ্যোগে চলতি ২০২২ সালে সারা বিশ্বে পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান দিবস। বৈজ্ঞানিক অগ্রগতির ক্ষেত্রে এ দিবস পালনের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে।