Pars Today
বিতর্কিত ও কুখ্যাত লেখক সালমান রুশদির ওপর সম্প্রতি যে হামলা হয়েছে তার ফলে একটি চোখের দৃষ্টিশক্তি এবং একটি হাত সম্পূর্ণভাবে অকেজো হয়ে গেছে। গত ১২ আগস্ট নিউ ইয়র্কের একটি শিক্ষা কেন্দ্রে হলভর্তি দর্শকের সামনে বক্তৃতা দেয়ার প্রস্তুতিকালে সালমান রুশদির ওপর ওই হামলা হয়।
সালমান রুশদি একজন ইসলাম বিদ্বেষী কুখ্যাত ব্রিটিশ লেখকের নাম। ১৯৮৮ সালের সেপ্টেম্বরে তার বিতর্কিত স্যাটানিক ভার্সেস অর্থাৎ 'শয়তানের পদাবলী' বইটি বিশ্বজুড়ে হৈ চৈ ফেলে দিয়েছিল। সম্প্রতি রুশদির ওপর হামলার ঘটনা আবারো সবাইকে মুসলিম বিদ্বেষী এ লেখকের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছে।
সালমান রুশদি একজন ইসলাম বিদ্বেষী কুখ্যাত ব্রিটিশ লেখকের নাম। ১৯৮৮ সালের সেপ্টেম্বরে তার বিতর্কিত স্যাটানিক ভার্সেস অর্থাৎ 'শয়তানের পদাবলী' বইটি বিশ্বজুড়ে হৈ চৈ ফেলে দিয়েছিল। তার এ লেখার প্রতিবাদে সমগ্র মুসলিম বিশ্বে তীব্র সমালোচনার ঝড় ওঠে। মুসলমানদের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে বিশ্ব সাম্রাজ্যবাদী শয়তানি চক্রের অর্থ সহায়তা ও তাদের উস্কানিতে এ বইটি লেখা হয়েছিল।
মুরতাদ লেখক সালমান রুশদির ওপর হামলাকারী হাদি মাতার বলেছেন, ইরানের সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক নেই। ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের সঙ্গে হাদি মাতারের সম্পর্ক রয়েছে বলে মার্কিন কর্মকর্তাদের মিথ্যাচারের পর তা প্রত্যাখ্যান করলেন খোদ হাদি মাতার।
সুপ্রিয় পাঠক/শ্রোতাবন্ধুরা! আজ ১৭ আগস্ট বুধবারের কথাবার্তার আসরে সবাইকে স্বাগত জানাচ্ছি আমি রেজওয়ান হোসেন। আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে ভালো আছেন। আসরের শুরুতে ঢাকা ও কোলকাতার বাংলা দৈনিকগুলোর বিশেষ বিশেষ খবরের শিরোনাম তুলে ধরছি। এরপর গুরুত্বপূর্ণ খবরের বিশ্লেষণে যাবো।
ইসলাম অবমাননাকারী কুখ্যাত মুরতাদ লেখক সালমান রুশদির ওপর চাকু নিয়ে হামলার ঘটনাকে স্বাগত জানিয়েছে আফগানিস্তানের আপামর জনসাধারণ।
ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক সালমান রুশদির হামলাকারী ব্যক্তির বাড়ির সামনে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে হামলার শিকার বিতর্কিত লেখক সালমান রুশদিকে ভেন্টিলেটরে নেওয়া হয়েছে, ভেন্টিলেটরে থাকায় কথা বলা তার পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না।
ভারতীয় বংশোদ্ভুত ব্রিটিশ-মার্কিন নাগরিক ও ইসলামবিদ্বেষী লেখক সালমান রুশদির ওপর নিউ ইয়র্কে হামলা হয়েছে। আমেরিকার নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যে এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেওয়ার সময় তাঁর ওপর এ হামলা হয়।
মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.), ইব্রাহিম (আ.) ও পবিত্র কুরআনের অবমাননার অপরাধে ইমাম খোমেনী (র.) মুরতাদ রুশদির মৃত্যুদণ্ডের ফতোয়া দিয়েছিলেন।