নেপাল ভুটান থেকে জলবিদ্যুৎ আসবে বাংলাদেশে
(last modified Tue, 24 May 2022 10:54:47 GMT )
মে ২৪, ২০২২ ১৬:৫৪ Asia/Dhaka
  • নেপাল ভুটান থেকে জলবিদ্যুৎ আসবে বাংলাদেশে

বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য বিদ্যুতের উত্তরোত্তর চাহিদা বৃদ্ধির বিষয়টি অনুধাবন করে সরকার বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি প্রতিবেশী দেশ নেপাল ও ভুটান থেকে জলবিদ্যুৎ আমদানির উদ্যোগ নিয়েছে।

এ বিষয়ে সর্বশেষ অগ্রগতি জানিয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির কাছে গতকাল একটি প্রতিবেদন জমা দিয়েছে মন্ত্রণালয়। বিদ্যুৎ বিভাগের উপ-সচিব ও কাউসিল অফিসার মো. জাহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত প্রতিবেদনটি নিয়ে সংসদীয় কমিটির সদস্যরা বিস্তারিত আলোচনা করেন।

এর আগে গত ২৬শে এপ্রিল বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের সঙ্গে ও নেপালের জ্বালানি, পানিসম্পদ ও সেচমন্ত্রী পাম্পা ভুসাল এক দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন। প্রসঙ্গে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়, বাংলাদেশ ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করছে এবং নেপাল থেকে জলবিদ্যুৎ আমদানির প্রক্রিয়া প্রায় চূড়ান্ত। ভুটান থেকেও জলবিদ্যুৎ আমদানির জন্য সমঝোতা স্মারক সই প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। 

নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানির লক্ষ্যে  বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে বিদ্যুৎ খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য ২০১৮ সালে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়। এ সংক্রান্ত  জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ (জেডব্লিউজি) এবং জয়েন্ট স্টিয়ারিং কমিটি (জেএসসি) চতুর্থ দফার  সভা অনলাইনে চলতি মাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, বাংলাদেশ নেপালের হাইড্রো পাওয়ার প্ল্যান্ট নির্মাণে যৌথ বিনিয়োগ করবে। এ লক্ষ্যে সুনকুসি-৩ এবং খিমতি শিভালয়া নামক ২টি প্রজেক্ট সাইট শর্ট লিস্টেড করা হয়েছে।

এ ছাড়াও নেপালের বিদ্যুৎ খাতে বাংলাদেশের বেসরকারি উদ্যোক্তারা বিনিয়োগ করতে আগ্রহী বলে বাংলাদেশের পক্ষ  থেকে বলা হয়েছে।

অন্যদিকে বিদ্যুৎ খাতের সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশ, ভুটান এবং ভারতের মধ্যে একটি ত্রিপক্ষীয় সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের কার্যক্রম চলমান আছে। এর পাশাপাশি বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে বিদ্যুৎ খাতের সহযোগিতা বৃদ্ধিকল্পে একটি দ্বিপক্ষীয় সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের প্রস্তাব পাওয়া গেছে। আগামী বুধবার এই দ্বিপক্ষীয় এমওইউ’র বিষয়ে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হবে।

ইতোমধ্যে, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে যৌথ উদ্যোগে রামপালে একটি ১,২০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণকাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। আশা করা যাচ্ছে এ বছরের শেষের দিকে বিদ্যুৎকেন্দ্রের ১ম ইউনিটের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হবে। এ ছাড়া ভারত থেকে ভেড়ামারা-বহরমপুর এইচভিডিসি আন্তঃদেশীয় সংযোগ লাইনের মাধ্যমে ১,০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করা হচ্ছে। অন্যদিকে ত্রিপুরা থেকে ১৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ত্রিপুরা (সূর্যমণিনগর)-কুমিল্লা রেডিয়াল মোড় আন্তঃসংযোগ লাইনের মাধ্যমে আমদানি করা হচ্ছে।

এ বিষয়ে সর্বশেষ অগ্রগতি জানিয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির কাছে গতকাল একটি প্রতিবেদন জমা দিয়েছে মন্ত্রণালয়। বিদ্যুৎ বিভাগের উপ-সচিব ও কাউসিল অফিসার মো. জাহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত প্রতিবেদনটি নিয়ে সংসদীয় কমিটির সদস্যরা বিস্তারিত আলোচনা করেন।

এর আগে  গত ২৬শে এপ্রিল বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের সঙ্গে ও নেপালের জ্বালানি, পানিসম্পদ ও সেচমন্ত্রী পাম্পা ভুসাল এক দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন। প্রসঙ্গে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে  বলা হয়, বাংলাদেশ ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করছে এবং নেপাল থেকে জলবিদ্যুৎ আমদানির প্রক্রিয়া প্রায় চূড়ান্ত। ভুটান থেকেও জলবিদ্যুৎ আমদানির জন্য সমঝোতা স্মারক সই প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। 

নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানির লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে বিদ্যুৎ খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য ২০১৮ সালে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়। এ সংক্রান্ত  জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ (জেডব্লিউজি) এবং জয়েন্ট স্টিয়ারিং কমিটি (জেএসসি) চতুর্থ দফার  সভা অনলাইনে চলতি মাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, বাংলাদেশ নেপালের হাইড্রো পাওয়ার প্ল্যান্ট নির্মাণে যৌথ বিনিয়োগ করবে। এ লক্ষ্যে সুনকুসি-৩ এবং খিমতি শিভালয়া নামক ২টি প্রজেক্ট সাইট শর্ট লিস্টেড করা হয়েছে।

এ ছাড়াও নেপালের বিদ্যুৎ খাতে বাংলাদেশের বেসরকারি উদ্যোক্তারা বিনিয়োগ করতে আগ্রহী বলে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে।

অন্যদিকে বিদ্যুৎ খাতের সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশ, ভুটান এবং ভারতের মধ্যে একটি ত্রিপক্ষীয় সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের কার্যক্রম চলমান আছে। এর পাশাপাশি বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে বিদ্যুৎ খাতের সহযোগিতা বৃদ্ধিকল্পে একটি দ্বিপক্ষীয় সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের প্রস্তাব পাওয়া গেছে। আগামী বুধবার এই দ্বিপক্ষীয় এমওইউ’র বিষয়ে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হবে।

ইতোমধ্যে, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে যৌথ উদ্যোগে রামপালে একটি ১,২০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণকাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। আশা করা যাচ্ছে এ বছরের শেষের দিকে বিদ্যুৎকেন্দ্রের ১ম ইউনিটের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হবে। এ ছাড়া ভারত থেকে ভেড়ামারা-বহরমপুর এইচভিডিসি আন্তঃদেশীয় সংযোগ লাইনের মাধ্যমে ১,০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করা হচ্ছে। অন্যদিকে ত্রিপুরা থেকে ১৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ত্রিপুরা (সূর্যমণিনগর)-কুমিল্লা রেডিয়াল মোড় আন্তঃসংযোগ লাইনের মাধ্যমে আমদানি করা হচ্ছে।#

 

পার্সটুডে/আবদুর রহমান খান/বাবুল আখতার/২৪

বিশ্বসংবাদসহ গুরুত্বপূর্ণ সব লেখা পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে অ্যাকটিভ থাকুন।

 

 

ট্যাগ