জনসমর্থন না থাকলে,আগুন সন্ত্রাস করে কিছু অর্জন করা যায় না: প্রধানমন্ত্রী
https://parstoday.ir/bn/news/bangladesh-i131090
জনগণের সমর্থন না থাকলে, মানুষ পুড়িয়ে আগুন সন্ত্রাস করে কোন কিছু অর্জন করা যায় না। বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ মঙ্গলবার সকালে ঢাকা সেনানিবাসে আয়োজিত খেতাবপ্রাপ্ত নির্বাচিত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা এবং ২০২২-২৩ সালে সশস্ত্র বাহিনীর সর্বোচ্চ শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সদস্যদের পদকে ভূষিতকরণ অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন। এ সময় নাশকতাকারীদের শুভবুদ্ধি হবে বলেও প্রত্যাশা জানান প্রধানমন্ত্রী।
(last modified 2025-07-09T12:00:31+00:00 )
নভেম্বর ২১, ২০২৩ ১৮:৩২ Asia/Dhaka
  • মুক্তিযুদ্ধে খেতাবপ্রাপ্ত নির্বাচিত মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
    মুক্তিযুদ্ধে খেতাবপ্রাপ্ত নির্বাচিত মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

জনগণের সমর্থন না থাকলে, মানুষ পুড়িয়ে আগুন সন্ত্রাস করে কোন কিছু অর্জন করা যায় না। বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ মঙ্গলবার সকালে ঢাকা সেনানিবাসে আয়োজিত খেতাবপ্রাপ্ত নির্বাচিত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা এবং ২০২২-২৩ সালে সশস্ত্র বাহিনীর সর্বোচ্চ শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সদস্যদের পদকে ভূষিতকরণ অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন। এ সময় নাশকতাকারীদের শুভবুদ্ধি হবে বলেও প্রত্যাশা জানান প্রধানমন্ত্রী।

অনুষ্ঠানের সূচনা বক্তৃতায় তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের হাত ধরেই দেশ স্বাধীন হয়েছিল। এখনও দেশ রক্ষা ও উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি জানান, মুক্তিযোদ্ধাদের উন্নত জীবন ও যোগ্য সম্মান দিয়েছে তার সরকার। স্বাধীনতার এত বছর পরও দেশ বিরোধী অপশক্তির নাশকতা থেমে নেই জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশকে অশান্ত করতে আগুন সন্ত্রাসীরা আবারো মাঠে নেমেছে। তবে এভাবে আগুনে মানুষ পুড়িয়ে কোন কিছুই অর্জন করা যায় না।

পরে স্বাধীনতাযুদ্ধে খেতাবপ্রাপ্ত নির্বাচিত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা দেয়ার পাশাপাশি অনুষ্ঠানে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ, শান্তিকালীন পদক তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী।

এর আগে মঙ্গলবার সকালে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন, রাষ্ট্রপতি মো.সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা সেনানিবাসের শিখা অনির্বাণে প্রথমে রাষ্ট্রপতি মো.সাহাবুদ্দিন ও পরে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় সর্বোচ্চ আত্মত্যাগকারী সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন তারা।  বাংলাদেশ সেনাবাহিনী,নৌ ও বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল এসময় গার্ড অব অনার প্রদান করে। এসময় বিউগলে করুণ সুর বেজে ওঠে। পরে শিখা অনির্বাণ প্রাঙ্গণে রাখা দর্শনার্থী বইয়ে স্বাক্ষর করেন, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। #

 

পার্সটুডে/বাদশা রহমান/এমবিএ/২১

বিশ্বসংবাদসহ গুরুত্বপূর্ণ সব লেখা পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে অ্যাকটিভ থাকুন।