ড. ইউনূসের ৫ মামলা বাতিলে আইনি দুর্বলতা নেই: আপিল বিভাগ
https://parstoday.ir/bn/news/event-i145856-ড._ইউনূসের_৫_মামলা_বাতিলে_আইনি_দুর্বলতা_নেই_আপিল_বিভাগ
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রম আইনে করা পাঁচ মামলার কার্যক্রম বাতিলে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ে কোনও আইনি দুর্বলতা নেই এবং হস্তক্ষেপের প্রয়োজনীয়তা খুঁজে পাওয়া যায়নি বলে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায়ের পর্যবেক্ষণে উঠে এসেছে। 
(last modified 2025-09-11T14:06:22+00:00 )
জানুয়ারি ১১, ২০২৫ ১৮:৫৬ Asia/Dhaka
  • ড. মুহাম্মদ ইউনূস
    ড. মুহাম্মদ ইউনূস

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রম আইনে করা পাঁচ মামলার কার্যক্রম বাতিলে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ে কোনও আইনি দুর্বলতা নেই এবং হস্তক্ষেপের প্রয়োজনীয়তা খুঁজে পাওয়া যায়নি বলে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায়ের পর্যবেক্ষণে উঠে এসেছে। 

আজ (শনিবার) হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের ‘লিভ টু আপিল’ খারিজ করে বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন বিচারপতির আপিল বিভাগ এ পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন। পরে ড. ইউনূসের পক্ষে আইনজীবী ব্যারিস্টার মুস্তাফিজুর রহমান আদেশের বিষয়টি জানিয়েছেন। 

এর আগে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের ‘লিভ টু আপিল’ খারিজ করে গত ৮ ডিসেম্বর আদেশ দেন বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন বিচারপতির আপিল বিভাগ। 

আপিল বিভাগের এই আদেশে বলা হয়েছে, হাইকোর্টের রায় ও আদেশে কোনও আইনি দুর্বলতা এবং আইনিভাবে হস্তক্ষেপের প্রয়োজনীয়তা খুঁজে পাওয়া যায়নি। সে অনুসারে লিভ টু আপিলগুলো (আপিলের অনুমতি চেয়ে করা আবেদন) খারিজ করা হলো।

এর আগে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে যখন শ্রম আদালতে পৃথক পাঁচটি মামলা হয়, তখন তিনি গ্রামীণ টেলি কমিউনিকেশনসের চেয়ারম্যান ছিলেন। প্রস্তাবিত ট্রেড ইউনিয়ন ঘিরে কর্মীর চাকরিচ্যুতির অভিযোগ তুলে ২০১৯ সালে মামলাগুলো করা হয়। সেই মামলার কার্যক্রম বাতিল চেয়ে ২০২০ সালে হাইকোর্টে পৃথক আবেদন করেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সে আবেদনের শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রুলসহ আদেশ দেন।# 

পার্সটুডে/এমএআর/১১