অনলাইন অ্যাকটিভিস্টরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স বা সাবেক টুইটারে নিজেদের পেজে আগ্রাসী শক্তির বিরুদ্ধে ইয়েমেনি জনগণের প্রতিরোধ সংগ্রামের প্রশংসা অব্যাহত রেখেছেন। এখানে আমরা ছয়টি নির্বাচিত টুইট তুলে ধরছি।
জাতিসংঘে নিযুক্ত ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের স্থায়ী প্রতিনিধি আমির সাঈদ ইরাভানি বলেছেন, পুরো মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলকে অগ্নিকুণ্ডের মধ্যে ফেলার জন্য দখলদার ইসরাইলের শাস্তি হওয়া উচিত।
বিশ্ব ব্যাংক এবং জাতিসংঘ একটি যৌথ প্রতিবেদনে জানিয়েছে যে, ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার উপর ইহুদিবাদী ইসরাইলের বর্বর আগ্রাসনে ১,৮৫০ কোটি ডলারের অবকাঠামো ধ্বংস হয়েছে।
ইয়েমেনের হুথি আনসারুল্লাহ আন্দোলনের নেতা আব্দুল মালিক আল-হুথি বলেছেন, ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইহুদিবাদী ইসরাইল যে বর্বর আগ্রাসন, গণহত্যা ও মানবতা-বিরোধী অপরাধ চালাচ্ছে তাতে তার পতন দ্রুততর হবে।
উত্তর গাজার আশ-শিফা হাসপাতালে ইহুদিবাদী ইসরাইলের দখলদার সেনারা যে অপরাধযজ্ঞ চালিয়েছে তার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরান। গতকাল ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাসের কানয়ানি এ আহ্বান জানান।
ইহুদিবাদী ইসরাইলের দখলদার সেনারা সিরিয়ার রাজধানী দামেস্ক লক্ষ্য করে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। তবে সিরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ইউনিট তাদের সক্ষমতা ব্যবহার করে ইসরাইলি আগ্রাসন প্রতিহত করেছে।
ইঙ্গো-মার্কিন সেনারা ইয়েমেনে আগ্রাসন চালালে কীভাবে তার জবাব দেয়া হবে তার একটি বিশাল মহড়া চালিয়েছে ইয়েমেনের সশস্ত্র বাহিনী। গতকাল (রোববার) রাজধানী সানার অদূরে ‘প্রতিশ্রুত দিবসের মহড়া’ শীর্ষক ওই সামরিক কসরৎ প্রদর্শন করা হয়।
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় অবিলম্বে ইহুদিবাদী ইসরাইলের গণহত্যা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপ নেয়ার জন্য মুসলিম দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ওমান ও ইরান।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তার দেশের সেনাবাহিনীকে কথিত ত্রাণ তৎপরতা চালাতে অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার উপকূলে একটি অস্থায়ী জেটি নির্মাণ করার নির্দেশ দিয়েছেন। তবে পর্যবেক্ষকরা বলছেন, ইহুদিবাদী ইসরাইলকে সাগরপথে সামরিক সহযোগিতা করার লক্ষ্যে মূলত এ ধরনের জেটি নির্মাণের পরিকল্পনা করেছে ওয়াশিংটন।
লেবাননের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হিজবুল্লাহর যোদ্ধারা ইহুদিবাদী ইসরাইলের উত্তরাঞ্চলে কয়েকটি সামরিক অবস্থানে নতুন করে হামলা চালিয়েছে। ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার ওপর ইহুদিবাদী ইসরাইল যে বর্বর আগ্রাসন ও গণহত্যা চালাচ্ছে তার প্রতিশোধ নিতেই মূলত হিজবুল্লাহ এই হামলা চালিয়েছে।