লেবাননের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হিজবুল্লাহর উপ-মহাসচিব শেইখ নায়িম কাসিম বলেছেন, সৌদি আরব ইহুদিবাদী ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক করতে যাচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কিন্তু ইসরাইলের সঙ্গে আপোষের কোনো পদক্ষেপই ফিলিস্তিনকে মুক্ত করার প্রক্রিয়ায় প্রভাব ফেলতে পারবে না।
ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেছেন আত্মসমর্পণ কিংবা সমঝোতার অপশন টেবিল থেকে সরিয়ে ফেলা হয়েছে। প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রায়িসি ইহুদিবাদী ইসরাইলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিককরণকে ভুল এবং অর্থহীন পশ্চাদপদতা বলে মন্তব্য করেছেন।
ইরানের প্রেসিডেন্ট সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসি তার দেশের সাম্প্রতিক সহিংসতা ও নৈরাজ্যের সময় ধৈর্য্যধারণ ও প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য আপামর জনসাধারণের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেছেন, ইরান বিভিন্ন ক্ষেত্রে অভুতপূর্ব উন্নতি করায় শত্রুরা সহিংসতা উস্কে দিয়ে এদেশের প্রতি তাদের মনের ঝাল মেটানোর চেষ্টা করেছিল কিন্তু ব্যর্থ হয়েছে।
ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী বলেছেন, ইসলামি প্রজাতন্ত্রী ব্যবস্থা এখন এমন এক বিশাল বৃক্ষে পরিণত হয়েছে যেটাকে উপড়ে ফেলার চিন্তা করাটাও অসম্ভব।
ইরানের প্রেসিডেন্ট সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রাইসির ভাষণের মধ্য দিয়ে তেহরানে ৩৬তম আন্তর্জাতিক ইসলামি ঐক্য সম্মেলন শুরু হয়েছে।
ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের প্রেসিডেন্ট সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসি বলেছেন, ইসরাইলি দখলদারিত্ব থেকে ফিলিস্তিনকে রক্ষার একমাত্র সঠিক পথ হচ্ছে প্রতিরোধ সংগ্রাম। যারা মনে করেন আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করা যাবে তাদের অবস্থান ভুল- তা প্রমাণিত হয়েছে।
লেবাননের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হিজবুল্লাহর মহাসচিব সাইয়্যেদ হাসান নাসরুল্লাহ বলেছেন, আমেরিকা এবং ইহুদিবাদী ইসরাইল এখনো মুসলিম বিশ্বকে বিভক্ত করার প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।
ফ্রান্সে বিশ্বনবী মুহাম্মদ (সা.)-কে নিয়ে কুটুক্তি করার প্রতিবাদে তেহরানে অবস্থিত ফ্রান্স দূতাবাস ঘেরাও ও সে পতাকায় আগুন ধরিয়ে দেয় ধর্মপ্রাণ ইরানি জনগণ।#
ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের সংসদ স্পিকার মোহাম্মাদ বাকের কলিবফ বলেছেন, যারা মহানবী (সা.), পবিত্র কুরআন এবং অন্যান্য ঐশী নবী-রাসূল ও গ্রন্থের অবমাননা করে তারা মানবতা ও নীতি-নৈতিকতার বিরোধী। তাদের কোনো মানবতা ও নীতি-নৈতিকতা নেই।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ৩৩তম আন্তর্জাতিক ইসলামি ঐক্য সম্মেলন শেষ হয়েছে। শনিবার রাতে সম্মেলনের সমাপনী বিবৃতিতে মুসলমানদের প্রথম ক্বেবলা মসজিদুল আকসা রক্ষার ওপর সর্বাত্মক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।