Pars Today
ভারতে কৃষি সংক্রান্ত তিনটি নয়া আইন প্রত্যাহারের দাবিতে আগামী ৮ ডিসেম্বর কৃষক সংগঠনের পক্ষ থেকে যে ভারত বনধের ডাক দিয়েছেন তাকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল সমর্থন জানিয়েছে।
ভারতে কৃষি সংক্রান্ত তিনটি আইন প্রত্যাহারের দাবিতে কৃষক আন্দোলন অব্যাহত রয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার সম্প্রতি ওই তিনটি আইন কার্যকর করেছে। আজ (শনিবার) ওই ইস্যুতে কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে আলাপ-আলোচনায় বসেন কৃষক নেতারা। এ নিয়ে উভয়পক্ষের মধ্যে পঞ্চম দফার সংলাপ হলেও এখনও সমাধান সূত্র মেলেনি। আন্দোলনরত কৃষকদের দাবি- অবিলম্বে কৃষি সংক্রান্ত তিনটি আইন বাতিল করতে হবে। প্রয়োজনে সংসদের বিশেষ অধিবেশন ডেকে কৃষি আইন বাতিল করার দাবি জানিয়েছেন তারা।
গত আসরে আমরা ইরানের পোল্ট্রি ফার্ম এবং টার্কি মুরগির মাংসের পুষ্টিগুণ নিয়ে কথা বলেছিলাম। সেইসঙ্গে বলেছিলাম টার্কি মুরগির মাংসের শতকরা পঁয়ষট্টি ভাগই সাদা আর বাকি মাত্র পঁয়ত্রিশ ভাগ লাল।
ভারতে নয়া কৃষি আইন প্রত্যাহারের দাবিতে কৃষকদের আন্দোলন আব্যাহত রয়েছে। এ নিয়ে এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে ওই আন্দোলন চলছে।
প্রিয় পাঠক/শ্রোতা! ৩ ডিসেম্বর বৃহষ্পতিবারের কথাবার্তার আসরে আপনাদের সবাইকে স্বাগত জানাচ্ছি আমি গাজী আবদুর রশীদ। আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে ভালো আছেন। আসরের শুরুতেই ঢাকা ও কোলকাতা থেকে প্রকাশিত প্রধান প্রধান বাংলা দৈনিকের গুরুত্বপূর্ণ কিছু শিরোনাম তুলে ধরছি।
ভারতে নয়া কৃষি আইনের বাতিলের দাবিতে কৃষকদের আন্দোলন আজও অব্যাহত রয়েছে। এনিয়ে একটানা সাত দিন ধরে কৃষক আন্দোলন চলছে। গতকাল (মঙ্গলবার) কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র সিং তোমরের সাথে কৃষক নেতাদের আলাপ-আলোচনা ফলপ্রসূ হয়নি। এ ব্যাপারে কমিটি গড়ার কথা হলে কৃষকরা বলেছেন, কমিটির ব্যাপারে তাঁদের কোনও আপত্তি নেই কিন্তু যতক্ষণ না ওই কমিটি কোনও কংক্রিট সিদ্ধান্তে না আসবে তাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।
পশ্চিম আজারবাইজান, পূর্ব আজারবাইজান, কেন্দ্রিয় প্রদেশ, ফার্স প্রদেশ, খোরাসান, গিলান, মজান্দারন, ইস্ফাহান এবং কেরমান প্রদেশসহ আরও বহু এলাকায় এখন টার্কি মুরগির প্রচুর খামার রয়েছে।
সুপ্রিয় পাঠক/শ্রোতা! ৩০ অক্টোবার সোমবারের কথাবার্তার আসরে স্বাগত জানাচ্ছি আমি গাজী আবদুর রশীদ। আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে ভালো আছেন। আসরের শুরুতে ঢাকা ও কোলকাতার গুরুত্বপূর্ণ বাংলা দৈনিকগুলোর বিশেষ বিশেষ খবরের শিরোনাম তুলে ধরছি। এরপর গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি খবরের বিশ্লেষণে যাবো। বিশ্লেষণ করবেন সহকর্মী সিরাজুল ইসলাম।
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সম্প্রতি কৃষি সংক্রান্ত যে আইন পাশ করেছে তাঁর বিরুদ্ধে কৃষকরা দিল্লি চলো অভিযানের ডাক দেওয়ায় পুলিশ ও আধাসামরিক বাহিনী সিআরপিএফের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ হয়েছে। পাঞ্জাব ও হরিয়ানাসহ মোট ৬ টি রাজ্যের কৃষকরা ওই অভিযানে শামিল হয়েছিলেন।