ইরানের যুদ্ধ জাহাজে ২০০০ কি. মি. পাল্লার এবং ভিএলএস প্রযুক্তির ক্ষেপণাস্ত্র স্থাপন
https://parstoday.ir/bn/news/iran-i124368
ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের যুদ্ধ জাহাজগুলোতে এই প্রথমবারের মতো ভিএলএস প্রযুক্তির ক্ষেপণাস্ত্র বসানো হয়েছে। ভিএলএস হচ্ছে উন্নতমানের এমন ক্ষেপণাস্ত্র যা ভার্টিক্যাল লঞ্চিং সিস্টেম হিসেবে পরিচিত। এ ধরণের ক্ষেপণাস্ত্র খাড়াভাবে উপরে উঠে গিয়ে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম। এছাড়াও এসব যুদ্ধ জাহাজে দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র স্থাপন করা হয়েছে।
(last modified 2025-07-09T12:00:31+00:00 )
জুন ১৩, ২০২৩ ১৪:৫১ Asia/Dhaka
  • ভিএলএস প্রযুক্তির ক্ষেপণাস্ত্র
    ভিএলএস প্রযুক্তির ক্ষেপণাস্ত্র

ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের যুদ্ধ জাহাজগুলোতে এই প্রথমবারের মতো ভিএলএস প্রযুক্তির ক্ষেপণাস্ত্র বসানো হয়েছে। ভিএলএস হচ্ছে উন্নতমানের এমন ক্ষেপণাস্ত্র যা ভার্টিক্যাল লঞ্চিং সিস্টেম হিসেবে পরিচিত। এ ধরণের ক্ষেপণাস্ত্র খাড়াভাবে উপরে উঠে গিয়ে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম। এছাড়াও এসব যুদ্ধ জাহাজে দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র স্থাপন করা হয়েছে।

এসব তথ্য জানিয়েছেন ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী বা আইআরজিসি'র নৌ ইউনিটের প্রধান রিয়ার অ্যাডমিরাল আলী রেজা তাংসিরি।

তিনি ইরানের 'তাবয়িন' রেডিও'র সঙ্গে এক সাক্ষাতকারে আরও বলেছেন, "দেশেই এখন আমরা যেসব নৌযান ও ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করছি সেগুলো যারাই দেখেন তারাই হতবাক হয়ে যায়। তারা ভাবতেই পারেন না ইরানের সমরাস্ত্র শিল্প এত দূর এগিয়ে গেছে।

তাংসিরি

 

তিনি বলেন, "খাড়াভাবে উপরে উঠতে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্র এবং দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র যুদ্ধ জাহাজে স্থাপন একটা বড় সাফল্য। এসব কাজ এমন সময় করছি যখন আমাদের ওপর কঠোরতম নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে রাখা হয়েছে।"

ইরান বর্তমানে অস্ত্র নির্মাণে বিশ্বের কয়েকটি শীর্ষস্থানীয় দেশের কাতারে শামিল হতে পেরেছে বলে জানান তাংসিরি।#

পার্সটুডে/এসএ/১৩

বিশ্বসংবাদসহ গুরুত্বপূর্ণ সব লেখা পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে অ্যাকটিভ থাকুন।