নিউজিল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন লেবার দলের ক্রিস হিপকিন্স 
https://parstoday.ir/bn/news/world-i118710-নিউজিল্যান্ডের_নতুন_প্রধানমন্ত্রী_হচ্ছেন_লেবার_দলের_ক্রিস_হিপকিন্স
জাসিন্ডা আরডার্নের পদত্যাগের পর নিউজিল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন ৪৪ বছর বয়সী ক্রিস হিপকিন্স। ক্ষমতাসীন লেবার দল থেকে দলীয় প্রধানের নেতৃত্বে তিনিই ছিলেন একমাত্র মনোনয়ন পাওয়া ব্যক্তি। ফলে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় তিনিই হতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। 
(last modified 2025-09-11T14:06:22+00:00 )
জানুয়ারি ২১, ২০২৩ ১২:১৫ Asia/Dhaka
  • ক্রিস হিপকিন্স
    ক্রিস হিপকিন্স

জাসিন্ডা আরডার্নের পদত্যাগের পর নিউজিল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন ৪৪ বছর বয়সী ক্রিস হিপকিন্স। ক্ষমতাসীন লেবার দল থেকে দলীয় প্রধানের নেতৃত্বে তিনিই ছিলেন একমাত্র মনোনয়ন পাওয়া ব্যক্তি। ফলে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় তিনিই হতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। 

২০০৮ সালে প্রথম পার্লামেন্ট সদস্য নির্বাচিত হন হিপকিন্স। ২০২০ সালের নভেম্বরে কোভিড-১৯ বিষয়ক মন্ত্রী নিয়োগ করা হয় তাকে। তিনি স্বরাষ্ট্র, শিক্ষা ও জনসেবাবিষয়ক মন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।   

বৃহস্পতিবার আকস্মিকভাবে পদত্যাগের ঘোষণা দেন নিউজিল্যান্ড ও সারাবিশ্বের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় প্রধানমন্ত্রী জাসিন্ডা আরডার্ন। তিনি জানান, আগামী মাসেই তিনি পদত্যাগ করছেন। ফলে নতুন প্রধানমন্ত্রী বাছাইয়ের তোড়জোড় শুরু হয়েছে। সেই কাজটি অবশেষে শেষ হয়েছে। তবে আগামী অক্টোবরে নিউজিল্যান্ডে নতুন জাতীয় নির্বাচন। সেই নির্বাচনে লেবার দল কেমন ফল করে তার ওপর নির্ভর করবে ক্রিস হিপকিন্সের ভবিষ্যৎ। বোঝা যাবে তিনি কতদিন এই পদে থাকতে পারবেন। 

জাসিন্ডা আরডার্ন

একমাত্র মনোনীত হওয়ার পরও রোববার নিম্নকক্ষ বা হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভে তাকে ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির আনুষ্ঠানিক অনুমোদন নিতে হবে। তবেই তিনি নেতা ও প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন। জাসিন্ডা আরডার্ন আগামী ৭ই ফেব্রুয়ারি গভর্নর জেনারেলের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে তার পদত্যাগপত্র পেশ করবেন। এরপর রাজা তৃতীয় চার্লসের পক্ষে গভর্নর জেনারেল হিপকিন্সকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ করবেন। 

অক্টোবরের নির্বাচনের পর যদি তিনি শীর্ষপদে থাকতে চান তাহলে দলের ভিতর প্রতিদ্বন্দ্বীর মুখোমুখি হতে পারেন। এরই মধ্যে সাম্প্রতিক জনমত জরিপ বলছে, মুদ্রাস্ফীতি এবং ক্রমবর্ধমান সামাজিক অসমতার কারণে জাসিন্ডা আরডার্নের জনপ্রিয়তা যেকোনো সময়ের চেয়ে কমেছে। জাতীয় নির্বাচনে লেবার পার্টির প্রতি জনগণের অনুমোদনও একই রকমের নিম্নমুখী।#

পার্সটুডে/এসআইবি/এমএআর/২১