আর্‌জ্‌ কারখানাই ইরানে গৃহ সামগ্রী নির্মাণ শিল্পের সর্বপ্রথম কারখানা। খলিল আরজ্‌মান্দ নামের ভদ্রলোক ১৯৩৭ সালে তেহরানের কাজভিন গেইট স্কোয়ারের কাছে গড়ে উঠেছিল এই কারখানাটি।

বিশ্বব্যাপী প্লাস্টিক সামগ্রীর উপস্থিতি মানব জীবনকে একদিকে সহজতর করেছে। আবার তার পাশাপাশি কিছু সমস্যাও সৃষ্টি করেছে। এই সমস্যাগুলোর অন্যতম হলো পরিবেশ দূষণ।

১৯০৭ সালে কঠিন প্লাস্টিক বিশেষত ব্যাকেলাইট উদ্ভাবন করতে সক্ষম হন বিজ্ঞানীরা। ইলেকট্রনিক অন্তরক হিসেবে যে শেলাক ব্যবহার করা হতো তার পরিবর্তে এই ব্যাকেলাইট ব্যবহৃত হতে থাকে। পরবর্তী সময়ে প্লাস্টিকের আরও উন্নয়ন সাধিত হয় এবং তা এখনও থেমে নেই।

আশা করি যে যেখানেই আছেন ভালো ও সুস্থ আছেন। আপনারা জানেন যে, ইরানের জলে-স্থলে, ক্ষেত-খামারে, বাগ-বাগিচায়, কল-কারখানায় উৎপাদিত হয় বিচিত্র সামগ্রী।

আলোচনা করেছিলাম ইরানের তেল-বহির্ভুত রপ্তানি পণ্য বাদাম নিয়ে। বলেছিলাম যে, শুষ্ক ফলের মধ্যে অন্যতম রপ্তানি পণ্য হলো বাদাম।

ইরানের জলে-স্থলে, ক্ষেত-খামারে, বাগ-বাগিচায়, কল-কারখানায় উৎপাদিত হয় বিচিত্র সামগ্রী।

ইরানের জলে-স্থলে,ক্ষেত-খামারে, বাগ-বাগিচায়, কল-কারখানায় উৎপাদিত হয় বিচিত্র সামগ্রী। এর পাশাপাশি খনি থেকে উৎপন্ন বিভিন্ন সামগ্রী এবং ইরানি নরনারীদের মেধা ও মনন খাটিয়ে তৈরি করা হয় বিভিন্ন শিল্পপণ্য।

যাই হোক ইরানের তেল-বহির্ভুত আরেকটি রপ্তানি পণ্য হলো শুকনো ফল বা শস্য। এই শুষ্ক ফলের মধ্যে অন্যতম হলো বাদাম।

খোরমা গাছকে এশিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল কিংবা মেসোপটেমিয় এলাকার বলে মত দিয়েছেন। আবার অনেকেই বলেছেন আফ্রিকার উত্তরাঞ্চলেই প্রথম খোরমা গাছ বেড়ে উঠেছিল এবং এই খোরমাকে খুবই মূল্যবান এবং ওষুধি গুণ সম্পন্ন বলে মনে করা হতো।

গত আসরে আমরা বিশ্বব্যাপী মাছ বাজারজাত করার বিভিন্ন প্রক্রিয়া নিয়ে কথা বলেছিলাম। যেমন মাছ জীবিন্ত সরবরাহ করা, কেটে আঁশ এবং কাঁটা ফেলে দিয়ে প্যাকেটে সরবরাহ করা হয়, ফ্রোজেন বা জমাটবদ্ধ করার মাধ্যমে, শুটকি, গ্যাসের ধোঁয়ায় শুকানোর মাধ্যমে, লবণে রেখে, মাছ দিয়ে সস তৈরি করে, ক্যানজাত করে ইত্যাদি বিভিন্ন পদ্ধতিতে বাজারজাত করা হয়।