বাংলাদেশ ও ভারতের পত্রপত্রিকার গুরুত্বপূর্ণ খবর
৮০ হাজার টাকা বেতনের চাকরিতে যোগ দিচ্ছেন দুদকের সেই শরীফ
সুপ্রিয় পাঠক/শ্রোতা: রেডিও তেহরানের প্রাত্যহিক আয়োজন কথাবার্তার আসরে স্বাগত জানাচ্ছি আমি গাজী আবদুর রশীদ। আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে ভালো আছেন। আজ ১৬ নভেম্বর বুধবারের কথাবার্তার আসরের শুরুতে ঢাকা ও কোলকাতার গুরুত্বপূর্ণ বাংলা দৈনিকগুলোর বিশেষ বিশেষ খবরের শিরোনাম তুলে ধরছি।
বাংলাদেশের শিরোনাম:
- কে খেলা বলছে না কী বলছে, বলতে দিন: ফখরুল-প্রথম আলো
- রাষ্ট্রদূতদের হস্তক্ষেপ মেনে নেওয়া যায় না: কৃষিমন্ত্রী- যুগান্তর
- ৮০ হাজার টাকা বেতনের চাকরিতে যোগ দিচ্ছেন দুদকের সেই শরীফ- মানবজমিন
-
ফারদিন হত্যা-বুশরার জামিন নামঞ্জুর, কারাগারে পাঠানোর আদেশ-কালের কণ্ঠ
- নির্বাচন বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়: তুরস্কের রাষ্ট্রদূত-বাংলাদেশ প্রতিদিন
ভারতের শিরোনাম:
- দিলীপকে গ্রেফতার নয় কেন? পার্থ-অর্পিতার প্রসঙ্গ টেনে অভিষেকের পর একই প্রশ্ন মমতারও-আনন্দবাজার পত্রিকা
- প্রত্যেক ভারতীয়ই হিন্দু, সবার DNA এক’, ফের বিস্ফোরক RSS প্রধান মোহন ভাগবত-সংবাদ প্রতিদিন
- ইন্দোনেশিয়ার বালিতে মুখোমুখি মোদি-জিনপিং -আজকাল
এবারে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি খবরের বিস্তারিত
কে খেলা বলছে না কী বলছে, বলতে দিন: ফখরুল-প্রথম আলো
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘কে কোথায় কী বলল না বলল, তাতে কান দেওয়ার দরকার নেই। কে খেলা বলছে না কী বলছে, বলতে দিন। আমরা আমাদের মতো অটল থাকব।’
আজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৬তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপির উদ্যোগে ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালন জাতীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। দুই দিনব্যাপী কর্মসূচির আজ ছিল আলোচনা সভা। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বেশ কয়েক দিন ধরেই তাঁর বক্তৃতায় ‘খেলা হবে’ বলে আসছেন। বিএনপির আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতেই এসব কথা বলছেন তিনি। শুধু প্রকাশ্য জনসভায় নয়, জাতীয় সংসদেও এর ব্যবহার করেছেন তিনি।
কয়েক বছর আগে নারায়ণগঞ্জের সংসদ সদস্য শামীম ওসমান ‘খেলা হবে’ স্লোগান দিয়ে আলোচনায় এসেছিলেন। এরপর ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে এটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। এরপর ওবায়দুল কাদের সেই স্লোগান ব্যবহার করছেন। আজ নাম না উল্লেখ করলেও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের সাম্প্রতিক মুখের স্লোগান নিয়ে কথা বললেন মির্জা ফখরুল। তিনি আজ আরও বলেন, ‘এবার আমাদের এ বিজয় অর্জন করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।
ফারদিন হত্যা-বুশরার জামিন নামঞ্জুর, কারাগারে পাঠানোর আদেশ-কালের কণ্ঠ
বুয়েট শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশের মৃত্যুর ঘটনায় করা হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার তার বান্ধবী বুশরার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার (১৬ নভেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আতাউল্লাহ এ আদেশ দেন।
এর আগে পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে বুশরাকে আজ আদালতে হাজির করে পুলিশ। মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক মজিবুর রহমান। অন্যদিকে আসামির জামিন আবেদন করেন তার আইনজীবী। শুনানি শেষে আদালত আসামির জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। সিএমএম আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) হেমায়েত উদ্দিন খান হীরন বিষয়টি গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন। গত ৪ নভেম্বর রাতে নিখোঁজ হন বুয়েট শিক্ষার্থী ফারদিন। সেদিন রাতে রামপুরায় বান্ধবী বুশরাকে পৌঁছে দেওয়ার পর তার আর হদিস পাওয়া যায়নি। ৭ নভেম্বর বিকেলে নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদী থেকে ফারদিনের লাশ উদ্ধার করে নৌ পুলিশ।
মরদেহ উদ্ধারের দু’দিন পর ১০ নভেম্বর ফারদিনের বান্ধবী বুশরাসহ আরো কয়েকজনকে আসামি করে রামপুরা থানায় মামলা করেন ফারদিনের বাবা নূর উদ্দিন রানা। তার পরই গ্রেপ্তার করা হয় বুশরাকে।
রাষ্ট্রদূতদের হস্তক্ষেপ মেনে নেওয়া যায় না: কৃষিমন্ত্রী- যুগান্তর
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের অযাচিত হস্তক্ষেপ মেনে নেওয়া যায় না বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক। বুধবার মেহেরপুরের মুজিবনগর স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি। সোমবার রাজধানীর একটি হোটেলে মিট দ্য অ্যাম্বাসের নামে এক অনুষ্ঠানে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি ২০১৮ সালের নির্বাচন নিয়ে বলেন, ‘আমি শুনেছি, পুলিশ কর্মকর্তারা আগের রাতে ব্যালট বাক্স ভর্তি করেছেন। আমি অন্য কোনো দেশে এমন দৃষ্টান্তের কথা শুনিনি।’ সব দলের অংশগ্রহণে বাংলাদেশে প্রত্যাশার কথাও জানান রাষ্ট্রদূত।
জাপানের রাষ্ট্রদূতের ওই মন্তব্যের বিষয়ে জানতে চাইলে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে জাপান কেন, কোনো রাষ্ট্রদূতের নাক গলানো আমরা কখনোই মেনে নিতে পারি না। তাদেরকে আবারও সর্তক করা হবে। বাংলাদেশ স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র। একটি রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা এদেশকে স্বাধীন করেছি।’
৮০ হাজার টাকা বেতনের চাকরিতে যোগ দিচ্ছেন দুদকের সেই শরীফ- মানবজমিন
২০২১ সালের জুনের ঘটনা। দুর্নীতির বিরুদ্ধে আপস না করায় রাঘব বোয়ালদের রোষানলে পড়েন দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)-এর তৎকালীন উপসহকারী পরিচালক শরীফ উদ্দিন। অদৃশ্য ইশারায় তার বিরুদ্ধে দায়ের হয় মামলা। এরপর তাকে বরখাস্ত করে দুদক। তার চাকরিচ্যুতির ঘটনাটি তখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়। চাকরি ফিরে পাওয়ার আবেদন করেও কাজ হয়নি। এরপর অনেকটা আড়ালে চলে যান তিনি। সম্প্রতি চট্টগ্রামে ভাইয়ের দোকানের ক্যাশিয়ার হিসেবে কাজ নেন শরীফ উদ্দিন। এ নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পর তার মুদি দোকানে কাজ করার ছবিটি ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে পড়ে। অনেকে জানান সহানুভূতি।
তার কাছে চাকরির অফার নিয়ে যায় বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। অনেক প্রতিষ্ঠান অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটারও পাঠিয়ে দেয়। দুটি বেসরকারি এয়ারলাইনস ও তিনটি প্রতিষ্ঠানে সিইও পদসহ অন্তত ৩৫টি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে চাকরির অফার আসে তার কাছে। এসবের কোনো পদের বেতন ছিল ২ লাখ টাকার বেশি, কয়েকটি পদে এক-দেড় লাখ টাকা। তবে ভেটেরিনারি চিকিৎসক হিসেবে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে যোগ দিচ্ছেন শরীফ উদ্দিন। আগামীকাল বৃহস্পতিবার ওই প্রতিষ্ঠানের ‘কারিগরি সেবা ও বিপণন বিভাগের’ প্রধান হিসেবে ঢাকার কার্যালয়ে যোগ দেবেন তিনি। তার মাসিক বেতন ৮০ হাজার টাকা।
নির্বাচন বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়: তুরস্কের রাষ্ট্রদূত-বাংলাদেশ প্রতিদিন
বাংলাদেশে নিযুক্ত তুরস্কের রাষ্ট্রদূত মোস্তফা ওসমান তুরান বলেছেন, নির্বাচন প্রক্রিয়া বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়, তবে তুরস্ক অংশগ্রহণমূলক ভোট চায়। রাজনৈতিক দলগুলোকে তাদের মতপার্থক্য মেটাতে ও সমাধান করতে হবে। বুধবার (১৬ নভেম্বর) সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ আয়োজিত মিট দি অ্যাম্বাসেডর অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। রাষ্ট্রদূত তুরান বলেন, তারা বাংলাদেশকে একটি বিশ্বস্ত উৎপাদন কেন্দ্র হিসেবে দেখে এবং এটি এ অঞ্চলে তাদের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হতে যাচ্ছে। তুরস্ক বাংলাদেশে তাদের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বহুমুখী করার পরিকল্পনা করছে। বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যে সম্পর্ক আস্থার ভিত্তিতে এবং তারা বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্ব আরও সম্প্রসারিত করার অপেক্ষায় রয়েছে।
দিলীপকে গ্রেফতার নয় কেন? পার্থ-অর্পিতার প্রসঙ্গ টেনে অভিষেকের পর একই প্রশ্ন মমতারও-আনন্দবাজার পত্রিকা
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পর নিয়োগ দুর্নীতি-কাণ্ডে বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষের দলিলের প্রসঙ্গ তুললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। দিলীপের নাম না করে তাঁর প্রশ্ন, কেন এ ক্ষেত্রে বিজেপি নেতাকে গ্রেফতার করা হবে না? বুধবার ঝাড়গ্রাম থেকে কলকাতা রওনা হওয়ার পথে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন মমতা। তিনি বলেন, ‘‘অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের ঘর থেকে কারও দলিল পাওয়া গিয়েছিল। তখন তাঁকে গ্রেফতার করে নেওয়া হয়েছে। ঠিকই করেছে। কিন্তু এ বার বিজেপি নেতার দলিল কেন এমন একটা প্রতারকের ঘরে পাওয়া গেল? এ ক্ষেত্রে কেন ওই নেতাকে গ্রেফতার করা হবে না?’’
প্রসঙ্গত, নিয়োগ দুর্নীতি-কাণ্ডে ধৃত ‘মিডলম্যান’ প্রসন্ন রায়ের বাড়ি থেকে দিলীপের বাড়ির দলিল উদ্ধার হয়েছে। সূত্রের খবর, শৌভিক মজুমদার নামে এক ব্যক্তির কাছ থেকে দক্ষিণ ২৪ পরগনায় একটি জমি কিনেছেন দিলীপ। সেই দলিল পাওয়া গিয়েছে প্রসন্নর বাড়িতে। দিলীপ নিজেও বাড়ি কেনার বিষয়টি অস্বীকার করেননি। ওই খবর প্রকাশ্যে আসতেই মেদিনীপুরের বিজেপি সাংসদকে গ্রেফতারের দাবি তুলেছে তৃণমূল। বুধবার মমতার মুখেও একই দাবি শোনা গেল।
ইন্দোনেশিয়ার বালিতে মুখোমুখি মোদি-জিনপিং -আজকাল
লাদাখের গালওয়ান উপত্যকার রক্তাক্ত সংঘর্ষের পর প্রথমবারের মতো ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে মুখোমুখি দেখা হল চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের। মঙ্গলবার ইন্দোনেশিয়ার বালিতে জি-২০ শীর্ষ বৈঠকের নৈশভোজে এ দুই রাষ্ট্রনেতার দেখা হয়। পরে করমর্দন করেন মোদি এবং জিনপিং। কিছুক্ষণ কথাও বলেন তাঁরা। তবে লাদাখকাণ্ডের পর এই প্রথম জনসমক্ষে তাঁদের দেখা গেলেও দুই রাষ্ট্রনেতার পার্শ্ববৈঠকের সম্ভবনা নেই বলে জানিয়েছে ভারতের বিদেশ মন্ত্রণালয়।
তিন বছর আগে তামিলনাড়ুর মল্লপুরমে শেষবার পাশাপাশি দেখা গিয়েছিল তাঁদের দু’জনকে। সে সময় দ্বিপাক্ষিক কূটনীতিতে ছিল বন্ধুত্বের বার্তা। প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরেই চিনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে সক্রিয় হয়েছিলেন মোদি। নিজের রাজ্য গুজরাটে নিয়ে গিয়েছিলেন জিনপিংকে। ২০২০ সালের গালওয়ানকাণ্ডের পর সেই প্রচেষ্টায় ইতি পড়ে গিয়েছিল। গত সেপ্টেম্বরে উজবেকিস্তানের সমরকন্দে সাংহাই কোঅপারেশনের শীর্ষ বৈঠকে মোদি এবং জিনপিংয়ের মুখোমুখি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দুই রাষ্ট্রনেতার দেখা হয়নি।
প্রত্যেক ভারতীয়ই হিন্দু, সবার DNA এক’, ফের বিস্ফোরক RSS প্রধান মোহন ভাগবত-সংবাদ প্রতিদিন
এই দাবি তিনি আগেও করেছেন। ফের নিজেকে পুনরাবৃত্ত করে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (RSS) প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) দাবি করলেন, দেশের প্রতিটি নাগরিকই আসলে হিন্দু (Hindu)। এবং প্রতিটি ভারতীয়র ডিএনএ নাকি একই। তবে এরই পাশাপাশি তাঁর দাবি, এজন্য কোনও ভারতীয়রই ধর্ম পরিবর্তন করার প্রয়োজন নেই।
অম্বিকাপুরে আরএসএসের একটি অনুষ্ঠানে তাঁকে বলতে শোনা যায়, ”১৯২৫ সাল থেকেই আমরা বলে আসছি ভারতে যাঁরা বসবাস করেন তাঁরা সকলেই হিন্দু। যাঁরা ভারতকে ‘মাতৃভূমি’ হিসেবে মানে এবং ধর্ম, সংস্কৃতি, ভাষা, খাদ্যাভ্যাস ও আদর্শগত ভাবে বিভিন্নতা সত্ত্বেও এদেশের বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্যের সংস্কৃতিতে বিশ্বাস করে, তাঁরা সকলেই হিন্দু।” হিন্দুত্ব যে আসলে একটি ধারণা, সেকথাও বলেন তিনি। তাঁর কথায়, ”সারা বিশ্বেই হিন্দুত্বই একমাত্র এমন মত, যেখানে বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্যের কথা বলা হয়েছে হাজার হাজার বছর ধরে। এটাই সত্য। আর সেটা আপনাদের জোরের সঙ্গে বলতে হবে। এর ভিত্তিতেই আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারব। মানুষের মধ্যে একতা বজায় রেখে তাঁদের ব্যক্তিগত ও জাতীয় চরিত্র গঠন করার লড়াই করে যাচ্ছে আরএসএস।”#
পার্সটুডে/বাবুল আখতার/১৫
বিশ্বসংবাদসহ গুরুত্বপূর্ণ সব লেখা পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে অ্যাকটিভ থাকুন।