-
পাশ্চাত্যে জীবন ব্যবস্থা (পর্ব-৭)
অক্টোবর ২০, ২০২০ ১৮:৩০গত আসরে আমরা পাশ্চাত্যের মানুষের মধ্যে বিষন্নতা ও হতাশা নিয়ে খানিকটা আলোচনা করেছি। আমরা বলেছি এর পেছনে একটি বড় কারণ হলো বর্তমান লাইফ স্টাইল।
-
পাশ্চাত্যে জীবন ব্যবস্থা (পর্ব-৬)
অক্টোবর ১৩, ২০২০ ১৭:৩০গত আসরে আমরা বলেছি, বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে পাশ্চাত্যের আধুনিক শহুরে জীবন মানুষকে ক্রমেই ব্যক্তি কেন্দ্রিকতা ও স্বার্থপরতার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। এর ফলে মানুষ আরও বেশি একঘরে হয়ে পড়ছে, একাকীত্ব অনুভব করছে।
-
পাশ্চাত্যে জীবন ব্যবস্থা (পর্ব-৫)
সেপ্টেম্বর ২৩, ২০২০ ২০:১০গত কয়েকটি আসরে আমরা ভোগবাদ নিয়ে কথা বলেছি। ভোগবাদ কীভাবে ব্যক্তি, সমাজ, রাষ্ট্র ও গোটা পৃথিবীকে প্রভাবিত করছে তা নিয়ে আলোচনা করেছি।
-
পাশ্চাত্যে জীবন ব্যবস্থা (পর্ব-৪)
সেপ্টেম্বর ১৩, ২০২০ ১০:৩০পাশ্চাত্যে জীবন ব্যবস্থা শীর্ষক ধারাবাহিকের গত পর্বে আমরা বলেছি, ভোগবাদ মানবজাতিকে আত্মবিধ্বংসী পরিণতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে। পৃথিবীর অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, সময়, বিশ্রাম, চিকিৎসাসহ সব কিছুরই একটি সীমা রয়েছে, কিন্তু ভোগের যে তাড়না তা সীমাহীন।
-
পাশ্চাত্যে জীবন ব্যবস্থা (পর্ব-৩)
সেপ্টেম্বর ০৪, ২০২০ ১৬:৪৫'পাশ্চাত্যে জীবন ব্যবস্থা' শীর্ষক নতুন ধারাবাহিকের গত আসরে আমরা ভোগবাদ নিয়ে খানিকটা আলোচনার চেষ্টা করেছি। আমরা বলেছি, বর্তমানে ভোগবাদ হচ্ছে পাশ্চাত্যের লাইফ স্টাইলের একটি অবিচ্ছেদ্য অনুষঙ্গ। এই ভোগবাদ পুঁজিবাদী অর্থনীতির চাকাকে গতিময় করেছে এবং সাংস্কৃতিক ও সামাজিক পরিবর্তনকে ত্বরান্বিত করেছে।
-
পাশ্চাত্যে জীবন ব্যবস্থা (পর্ব-২)
আগস্ট ১৮, ২০২০ ১৬:১৫ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী তার এক ভাষণে পাশ্চাত্যের লাইফ স্টাইলের সমালোচনা করে বলেছেন, পাশ্চাত্যের সংস্কৃতি মানুষের হৃদয় ও মনকে বৈষয়িক করে তুলছে এবং জীবনের মূল লক্ষ্য-উদ্দেশ্যের গণ্ডিকে অর্থ-সম্পদ অর্জনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ করে ফেলছে। তারা আধ্যাত্মিক লক্ষ্য ও আদর্শ এবং আত্মিক উৎকর্ষকে পাশ কাটিয়ে পাপাচারকে স্বাভাবিক বিষয়ে পরিণত করছে। এর ফলে পরিবার প্রথা ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। আজকের আসরে আমরা পাশ্চাত্যে জীবন ব্যবস্থার অবিচ্ছেদ্য অংশ ভোগবাদ নিয়ে আলোচনা করব।
-
পাশ্চাত্যে জীবন ব্যবস্থা (পর্ব-১)
আগস্ট ১১, ২০২০ ১৭:০০লাইফ স্টাইল বা জীবনশৈলী সমাজবিজ্ঞানের একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটি সংস্কৃতিরও অংশ। মানবজীবনে এর গুরুত্বের কারণে সমাজের সব ক্ষেত্রেই তা স্পর্শকাতর হয়ে উঠেছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকারও এই বিষয়টিকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিচ্ছে।