Pars Today
বাংলাদেশের ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, 'বাজেট নিয়ে হতাশার কিছু নেই; জনগণের প্রত্যাশা পূরণে এ বাজেট অনন্য সাধারণ দলিল।'
বাংলাদেশের ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগকে অসাংবিধানিক, বৈষম্যমূলক ও দুর্নীতিবান্ধব হিসেবে আখ্যা দিয়েছে দুর্নীতিবিরোধী সংস্থা ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।
২০১৯-২০২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে বাংলাদেশের গণমানুষের কোনো আগ্রহ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, বছর শেষে এই বাজেট কাটছাঁট করা হয়। এবারের বাজেট উচ্চাভিলাষী।
বাংলাদেশের ২০১৯-২০ অর্থ বছরের প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে অর্থনীতিবিদ, রাজনীতিকসহ বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠন। বাজেট নিয়ে রাজনৈতিক বক্তব্যের পাশাপাশি তুলে ধরেছেন ভাল-মন্দ নানা দিকও।
আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারের আলোকেই ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেট প্রণয়ন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০২৩-২৪ সালের মধ্যে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ১০ শতাংশ ধরে সরকার কাজ করছে বলেও জানান সরকারপ্রধান।
সুপ্রিয় পাঠক/শ্রোতা! ১৪ জুন শুক্রবারের কথাবার্তার আসরে স্বাগত জানাচ্ছি আমি .......। আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে ভালো আছেন। আসরের শুরুতে ঢাকা ও কোলকাতার গুরুত্বপূর্ণ বাংলা দৈনিকগুলোর বিশেষ বিশেষ খবরের শিরোনাম তুলে ধরছি।
বাংলাদেশের বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছেন, ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ ঠিক হয়নি। অঘোষিত আয় আর বেআইনি আয় আলাদা করা উচিত ছিল।
সমৃদ্ধ আগামী’র প্রত্যাশা সামনে রেখে শেখ হাসিনা সরকারের তৃতীয় মেয়াদে প্রথম অর্থ বছরের (২০১৯-২০) জন্য পাঁচ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকার বাজেট জাতীয় সংসদের সামনে উপস্থাপন করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর চাহিদা পূরণ করতে বাড়তি বাজেট বরাদ্দ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গতকাল পাক সরকার এজন্য ৮০০ কোটি রুপির সম্পূরক বাজেট বরাদ্দ দিয়েছে। ভারতের সঙ্গে যখন প্রচণ্ড সামরিক উত্তেজনা চলছে তখন পাকিস্তান সরকার প্রধানত বিমান বাহিনীর জন্য এই বিশেষ বরাদ্দ দিল।
মার্কিন সরকার পরমাণু অস্ত্র উন্নত করা এবং তা সংরক্ষণের জন্য আরো ৫০ হাজার কোটি ডলার খরচের পরিকল্পনা নিয়েছে। আগামী এক দশকে পরমাণু অস্ত্রের পেছনে এ অর্থ খরচ করা হবে।