মার্কিন ঘাঁটিগুলো ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রের আওতায়: আইআরজিসি
https://parstoday.ir/bn/news/iran-i66015-মার্কিন_ঘাঁটিগুলো_ইরানি_ক্ষেপণাস্ত্রের_আওতায়_আইআরজিসি
ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী বা আইআরজিসি বলেছে- আফগানিস্তান, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও  কাতারে যেসব মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে তার সবগুলো ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রের আওতায় রয়েছে। এর পাশাপাশি পারস্য উপসাগরে মোতায়েন করা মার্কিন বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজগুলোর অবস্থানও ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রের আওতার মধ্যে।
(last modified 2025-07-29T12:16:04+00:00 )
নভেম্বর ২২, ২০১৮ ১১:২০ Asia/Dhaka
  • ইরানের নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি ক্ষেপণাস্ত্র
    ইরানের নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি ক্ষেপণাস্ত্র

ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী বা আইআরজিসি বলেছে- আফগানিস্তান, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও  কাতারে যেসব মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে তার সবগুলো ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রের আওতায় রয়েছে। এর পাশাপাশি পারস্য উপসাগরে মোতায়েন করা মার্কিন বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজগুলোর অবস্থানও ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রের আওতার মধ্যে।

গতকাল (বুধবার) রাতে টেলিভিশনে দেয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেছেন আইআরজিসি’র শীর্ষ পর্যায়ের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমির আলী হাজিজাদেহ। তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, “মার্কিন ঘাঁটিগুলো আমাদের আওতায় থাকার কারণে সেগুলোকে মোকাবেলা করা আমাদের জন্য সহজ।”

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র

কাতারের আল-উদেইদ বিমানঘাঁটি, সংযুক্ত আরব আমিরাতে আদ-দাফার বিমানঘাঁটি এবং আফগানিস্তানের কান্দাহার বিমানঘাঁটির কথা উল্লেখ করে জেনারেল হাজিজাদেহ বলেন, “একসময় এসব ঘাঁটিকে আমাদের জন্য হুমকি মনে করা হতো কিন্তু এখন সেগুলো আমাদের জন্য সুযোগ।” তিনি আরো বলেন, ওমান সাগরে অবস্থানরত মার্কিন বিমানবাহী জাহাজে ৪০ থেকে ৫০টি জঙ্গিবিমান ও ছয় হাজার সেনা রয়েছে এবং এসবই ইরানের ৭০০ কিলোমিটার পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের আওতায় রয়েছে। তিনি জানান, ইরানের এ ক্ষেপণাস্ত্র অত্যন্ত নিখুঁতভাবে শত্রুর লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম।#

পার্সটুডে/এসআইবি/২২