ইহুদিবাদী ইসরাইলের সামরিক ঘাঁটিগুলো লক্ষ্য করে ইরানের প্রতিশোধমূলক হামলার ব্যাপারে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন অবস্থান’ গ্রহণ করায় ব্রিটেন, ফ্রান্স ও জার্মানির রাষ্ট্রদূতদের তলব করেছে ইরান। এসব রাষ্ট্রদূতকে রোববার ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করা হয়।
দখলদার ইসরাইলের বিরুদ্ধে ইরানের 'সত্য প্রতিশ্রুতি' নামক অভিযানের উদ্দেশ্য চূড়ান্ত বা সর্বাত্মক কোনো যুদ্ধ শুরু করা নয়। কেননা এতে সমস্ত সামরিক শক্তি ও প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়নি। কিন্তু এ অভিযানে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র সক্ষমতা এবং এর সঠিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানার ক্ষমতার বিষয়টি প্রমাণিত হয়েছে।
লেবাননের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হিজবুল্লাহ দেশটির আকাশসীমা লঙ্ঘনকারী ইহুদিবাদী ইসরাইলের একটি গোয়েন্দা ড্রোন ভূপাতিত করেছে। ৬০ লাখ ডলার মূল্যের ড্রোনটি ভূপাতিত করার ভিডিও চিত্রও প্রচার করেছে হিজবুল্লাহ।
ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের বিমান প্রতিরক্ষা বাহিনীর কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আলী রেজা সাবাহিফার্দ বলেছেন, চলতি ফার্সি বছরে তার বাহিনী নতুন প্রজন্মের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করবে। গত ২০ মার্চ থেকে নতুন ফারসি বছর শুরু হয়েছে।
ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মাদ রেজা আশতিয়ানি বলেছেন, তার দেশ থেকে সামরিক সরঞ্জাম রপ্তানির পরিমাণ গত কয়েক বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত রাতভর তারা ইউক্রেনের ৪৭টি ফিক্সড উইং ড্রোন ভূপাতিত করেছে। তবে এসব ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের সামরিক শক্তির র্যাঙ্কিংয়ে ইরানের অবস্থান চৌদ্দতম। গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার সামরিক বিষয়ক একটি ওয়েব সাইট।
লোহিত সাগরে অবস্থান করা জার্মানির একটি যুদ্ধজাহাজ থেকে আমেরিকার একটি এমকিউ-নাইন রিপার ড্রোন লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়েছে। জার্মান গণমাধ্যম সোমবার এই খবর দিয়ে বলেছে, এটি ছিল ফ্রেন্ডলি ফায়ারের ঘটনা।
লেবাননের ইসলামী প্রতিরোধ আন্দোলন হিজবুল্লাহ দখলদার ইসরাইলের একটি সামরিক ড্রোন ভূপাতিত করেছে।
লেবাননের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হিজবুল্লাহর নির্বাহী পরিষদের উপপ্রধান শেখ আলী দামুশ বলেছেন, দখলদার ইসরাইলের সব কৌশলগত স্থাপনা ও ঘাঁটি হিজবুল্লাহর ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনের আওতায় রয়েছে।