কেসাভান উল্লেখ করেছেন যে বিজেপি এবং তার মূল সংগঠন আরএসএস বিভিন্নভাবে নাৎসি জাতীয়তাবাদ দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিল।
ভারতের হিন্দুত্ববাদী সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) প্রধান মোহন ভাগবত বলেছেন, কারও মধ্যে ঈশ্বর রয়েছে কি না, তা জনতাই বিচার করে। নিজেকে কখনো ঈশ্বর ঘোষণা করা যায় না।
জমিয়তে উলামায়ে হিন্দের পশ্চিমবঙ্গের সভাপতি মাওলানা সিদ্দিকুল্লাহ চোধুরী বহুলালোচিত জ্ঞানবাপী মসজিদ ইস্যুতে উগ্রহিন্দুত্ববাদী আরএসএস-বিজেপিকে টার্গেট করেছেন।
আরএসএস এবং বিজেপি গোটা দেশে সহিংসতা ছড়াচ্ছে। এই বিদ্বেষের বাজারে কংগ্রেস ভালোবাসার দোকান খুলেছে বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী এমপি।
বিজেপি-আরএসএস ঘৃণা, হিংসা ও অন্যায় ছড়াচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের প্রধান বিরোধীদল কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী এমপি। ‘ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে রাহুল গান্ধী আজ (বৃহস্পতিবার) অসম থেকে পশ্চিমবঙ্গের কুচবিহারে প্রবেশ করে ওই মন্তব্য করেন।
সর্বভারতীয় মজলিশ-ই-ইত্তেহাদুল মুসলেমিন (মিম) প্রধান ব্যারিস্টার আসাদউদ্দিন ওয়াইসি এমপি তেলেঙ্গানা বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে একটি বড় ঘোষণা করেছেন।
তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিনের ছেলে ও রাজ্যের মন্ত্রী উদয়নিধি স্ট্যালিন সনাতন ধর্মের আদর্শকে মুছে ফেলার কথা বলায় রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।
জমিয়তে উলামায়ে হিন্দের প্রধান মাওলানা মাহমুদ মাদানি বলেছেন, ভারত যতটা নরেন্দ্র মোদী ও মোহন ভাগবতের, ততটাই মাহমুদের। গতকাল (শুক্রবার) দিল্লির রামলীলা ময়দান জমিয়তের এক সমাবেশে বক্তব্য রাখার সময়ে তিনি ওই মন্তব্য করেন।
ভারতের দিল্লিতে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ফ্ল্যাট দেওয়া সংক্রান্ত ইস্যুতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরীর মন্তব্যে রাজনৈতিক মহলে তোলপাড় শুরু হয়েছে।
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে বিশাল মুসলিম জনতা ব্যাপক বিক্ষোভ করেছে। মুসলমানদের সঙ্গে ভারত সরকারের দুর্ব্যবহারের প্রতিবাদে ওই বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার সংবিধান লঙ্ঘন করে দেশকে একটি হিন্দুত্ববাদী রাষ্ট্রে পরিণত করেছে।