পাহাড়ি জনপদে পর্যটন শিল্পের বিকাশ; খুলেছে সম্ভাবনার দুয়ার
https://parstoday.ir/bn/news/bangladesh-i133402-পাহাড়ি_জনপদে_পর্যটন_শিল্পের_বিকাশ_খুলেছে_সম্ভাবনার_দুয়ার
বাংলাদেশ সরকারের চোখ ধাঁধানো উন্নয়নের ছোঁয়ায় বদলে যাওয়া, পার্বত্য চট্টগ্রামের সড়কসহ নানামুখী অবকাঠামো উন্নয়নে, দুর্গম পাহাড়ি জনপদকে এখন আর দুর্গম মনে হয় না।
(last modified 2025-07-29T12:16:04+00:00 )
জানুয়ারি ১৬, ২০২৪ ১৭:৫৬ Asia/Dhaka

বাংলাদেশ সরকারের চোখ ধাঁধানো উন্নয়নের ছোঁয়ায় বদলে যাওয়া, পার্বত্য চট্টগ্রামের সড়কসহ নানামুখী অবকাঠামো উন্নয়নে, দুর্গম পাহাড়ি জনপদকে এখন আর দুর্গম মনে হয় না।

বিশেষ করে উঁচু-নিচু পাহাড়ের গা ঘেঁষে নির্মিত শত শত কিলোমিটারের আঁকা-বাঁকা পিচঢালা মসৃণ পাহাড়ি সড়কগুলো, সব অসম্ভবকে সম্ভব করে দিয়েছে। সম্ভাবনা তৈরি করছে পর্যটন শিল্প বিকাশে। কারণ পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তির পর, পাহাড়ে সকল ক্ষেত্রে উন্নয়নের গতি বেড়েছে অনেক গুণ।

পার্বত্য এলাকায় সরকারের নানামূখি উন্নয়নে, এখন আর দূর্গম জনপদ বলা যায় না। বাস্তবমূখী উন্নয়নমূলক প্রকল্পে, পাহাড়ি সড়কগুলোতে ব্রিজ-কালভার্ট তৈরির ফলে, এক পাহাড়কে আরেক পাহাড়ের সঙ্গে যুক্ত করে তৈরি করেছে, নতুন যোগাযোগ মাত্রা। যেখানে গন্তব্যে পাড়ি দিতে সময় লাগতো, দুই থেকে তিন দিন,এখন মাত্র কয়েক ঘণ্টায় যাওয়া-আসা করা যায় এই পার্বত্য জনপদে। যা পাহাড়ি জনপদের মানুষগুলোর কাছে স্বপ্নের মতো।

এখন সড়কগুলোতে নিয়মিত চলাচল করে সব ধরনের যানবাহন। পাশাপাশি নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার হয়েছে। এবার শুধু পর্যটন খাতে উন্নয়ন করা গেলে পাল্টেযাবে রাঙামাটির চিত্র, বাড়বে পর্যটকের সংখ্যা, পরিবর্তন আসবে এই জনপদের মানুষের ভাগ্যের। এমনটাই মনে করছেন রাঙামাটি সদর উপজেলা চেয়ারম্যান, শামসুজ্জামান মহসিন রোমান।

আর প্রবীন সাংবাদিক দৈনিক গিরিদর্পন পত্রিকার সম্পাদক একেএম মকসুদ আহমেদ বলেন, পার্বত্য এলাকায় যোগাযোগ ব্যবস্থা ছাড়াও শিক্ষা, স্বাস্থ্য, শিল্প কারখানা, ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প এবং কৃষিসহ অনেক খাতেই এসেছে নানামুখী সফলতা। যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নের পাশাপাশি, পিছিয়ে পড়া পর্যটন খাতকে এগিয়ে নেয়া গেলে পরিবর্তন আসবে এই অঞ্চলের মানুষের ভাগ্যে, এগিয়ে যাবে পার্বত্য অঞ্চল।#

পার্সটুডে/বাদশাহ রহমান/আশরাফুর রহমান/১৬

বিশ্বসংবাদসহ গুরুত্বপূর্ণ সব লেখা পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে অ্যাকটিভ থাকুন।